বিজয় মার্চেন্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অর্জনসমূহ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
মূল্যায়ণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১৪ নং লাইন:
সমগ্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনি দুইবার ইংল্যান্ড সফরে যান ও আট শতাধিক রান সংগ্রহ করেছিলেন। বিখ্যাত ইংরেজ ক্রিকেটার [[চার্লস বার্জেস ফ্রাই|সিবি ফ্রাই]] মন্তব্য করেন যে, তাঁর মুখে রঙ লাগিয়ে শ্বেতাঙ্গের তকমা লাগিয়ে আমাদের সাথে অস্ট্রেলিয়া সফরে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামাই।
 
== মূল্যায়ণ ==
মাত্র দশ টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও বিজয় মার্চেন্ট তাঁর সময়কালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের মর্যাদা পেয়েছেন। চমৎকার পায়ের কারুকাজ, দৃষ্টিনন্দন কাটে আকর্ষণীয় স্ট্রোক মারতেন। এছাড়াও গ্ল্যান্স ও লেট-কাটের সমারোহতায় গড়া খেলোয়াড়ী জীবনের শেষদিকে হুক স্ট্রোকও মারতেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং গড় ছিল ৭১.৬৪ যা অস্ট্রেলিয়ার ডন ব্র্যাডম্যানের পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ঘরোয়া রঞ্জি ট্রফিতে ৪৭ ইনিংসে ৯৮.৭৫ গড়ে রান তুলেছেন। উইকেটে আবরণবিহীন অবস্থায় তাঁর এ রানগুলো আসে।
 
১৯৩৭ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটার মনোনীত হন।
 
== অবসর ==
ক্রিকেটের পাশাপাশি তিনি হিন্দুস্তান স্পিনিং এন্ড ওয়েভিং মিলসের (থাকেরসে গ্রুপ) সাথে জড়িত ছিলেন।
 
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর তিনি ক্রিকেট প্রশাসক মনোনীত হন। এছাড়াও ধারাভাষ্যকার, লেখক ও জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন বিজয় মার্চেন্ট। বিজয় মার্চেন্টের সাথে ক্রিকেট শিরোনামীয় বেতার অনুষ্ঠান বিবিধ ভারতীতে প্রত্যেক রোববার বিকেলে বিজয় মার্চেন্টের উপস্থাপনায় প্রচারিত হতো। আনু ডি. আগরওয়াল এক জরীপ চালিয়ে দেখেছেন যে, অনুষ্ঠানটি অন্যতম সেরা শ্রোতাপ্রিয় অনুষ্ঠানের মর্যাদা পেয়েছিল।