মঙ্গল পাণ্ডে: দ্য রাইজিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৮ নং লাইন:
সিনেমার কাহিনী শুরু হয় ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে, ওম পুরী কাহিনীর বর্ণনা করতে থাকেন।
 
ভারত তখন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির শাসনাধীন। এই ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির নিজস্ব সেনাবাহিনী আছে যেটাতে বহু ভারতীয় পুরুষ সৈনিক পদে চাকরী করে। এমনই একজন সৈনিক হলেন মঙ্গল পাণ্ডে। এই মঙ্গল পাণ্ডে প্রথম 'ইংরেজ-আফগান যুদ্ধে' অংশগ্রহণ করেন এবং আহত হন। যুদ্ধচলাকালীন তিনি তার ব্যাটেলিয়নের একজন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন উইলিয়াম গর্ডনকে সাক্ষাৎ মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচান এবং পরে ক্যাপ্টেন উইলিয়াম রাতে তাঁবুতে নিজে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় উইলিয়ামবাইরে মঙ্গলকে দেখতে যান সৈনিকদের জন্য মাটিতে বিছানো চাদরে সেখানেযেখানে মঙ্গলও চিকিৎসাধীন ছিলো। এই ক্যাপ্টেন এবং সৈনিক মঙ্গলের মধ্যে এক ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
 
একদা ক্যাপ্টেন উইলিয়াম জোয়ালা নামের এক নারীকে তার মৃত স্বামীর সাথে জ্যান্ত আগুনে জালানোর সময় উঠিয়ে নিয়ে আসেন এবং এই সতীদাহ প্রথা পালনকারী মানুষদেরকে তার তলোয়ার দিয়ে ভয় দেখান এবং পরে মঙ্গলও উইলিয়ামের পক্ষে কথা বলেন। ক্যাপ্টেন উইলিয়াম গর্ডন জোয়ালার প্রেমে পড়ে যান এবং পরে তার সাথে দৈহিক মিলন করেন। অপরদিকে অন্যএকদিন হীরা নামের একটি মেয়েকে স্থানীয় বাজারে দাসী হিসেবে বিক্রি করার জন্য কিছু পুরুষ ভাষণ দিতে থাকে এবং ক্যাপ্টেন উইলিয়াম এবং তার বান্ধবী এমিলি কেন্ট এবং সৈনিক মঙ্গল পাণ্ডে ঘটনা দেখতে থাকেন। মেয়েটিকে পরে পতিতালয়ে বিক্রি করা হয় যেখানে লোল বিবি নামের এক সর্দারনী থাকেন, মঙ্গল পরে হীরার প্রেমে পড়ে যায়।