আহা!: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
Jyotirmay Adhikary (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
{{spoiler}}
প্রায় একশ বছরের পুরনো বাপ-দাদার বাড়িতে বাস করেন অর্ন্তমূখী ''মল্লিক সাহেব'' ([[তারিক আনাম খান]])। পুরনো [[ঢাকা]]র ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় তার [[বাড়ি]]র আশেপাশে [[রিয়েল এস্টেট কোম্পানী]] ছ'তলা, সাততলা বিল্ডিং বানায়। ''মল্লিক সাহেব''কে তারা নানা প্রলোভনে এই বাড়ি ভেঙ্গে এপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স বানাতে বলে। তিনি দ্বিধা-দুশ্চিন্তায় সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। এমন সময়ে হঠাৎ তার একমাত্র মেয়ে ''রুবা'' [[আমেরিকা]]য় স্বামীর হাতে নির্যাতিত হয়ে ছয় বছরের শিশু সন্তানকে নিয়ে বাবার বাড়িতে ফেরত চলে আসে। দেশে ফিরে ''রুবা'' এঘর ওঘর ঘুরে বেড়ায়। স্মৃতিমাখা জানালায় চোখ রেখে আকাশ দেখার চেষ্টা করে। চোখে পড়ে নতুন গজিয়ে ওঠা বিল্ডিং আর সারি সারি বারান্দা। [[বর্ষা]]য় একদিন জানালার সামনে দাঁড়িয়ে হঠাৎ পাশের বারান্দায় আবিস্কার করে এক লাল বস্ত্রখন্ড। আসলে সেটা কি? পরপর সাতদিন সাত রঙের আন্ডারওয়্যার ঝুলতে দেখে তার যেমন কৌতূহল বাড়ে, তেমনি মনের জমিতে অদ্ভুত এক কৌতুক তৈরী হয়। আগুন্তকআগন্তুক ''সোলেমান''-এর ([[ফজলুর রহমান বাবু]]) আবির্ভাব ঘটে, সে খুনের অণুশোচনায়অনুশোচনায় ''মল্লিক সাহেব''-এর কাছে আশ্রয় চায় শুদ্ধ হবার আশায়। দারোয়ান হিসেবে কাজ পাবার পর সে নানা কারনে এলাকার ছেলেদের সাথে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। আর এদিকে জীবের সুন্দরতম অণুভুতিরঅনুভূতির ছোঁয়া পেয়েও হঠাৎ একদিন বাবার কাছে ধরা পড়ে যায় ''রুবা''। শেষ পর্যন্ত একটা খুন প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে থমকে দাঁড়ায়।
 
== শ্রেষ্ঠাংশে ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/আহা!' থেকে আনীত