গ্রহাণু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মো:নুর নবী (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সালমান চৌধুরী-এর করা 1919714 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
২ নং লাইন:
[[চিত্র:(253) mathilde crop.jpg|thumb|250px|right|[[253 Mathilde]], একটি [[সি-টাইপ গ্রহাণু]]]]
 
== সৌরজগতের গ্রহাণুপুঞ্জ ==
== Asteriod Belt কী ==
এটি হলো [[মঙ্গল]] ও [[বৃহস্পতি]]র মধ্যবর্তী একটি জায়গা যেখানে আমাদের সৌর জগতের বেশিরভাগ গ্রহাণু সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। [[Asteriod Belt]] সম্ভবত কয়েক মিলিয়ন গ্রহাণু বহন করে।
 
== গ্রহাণুর শ্রেণীবিন্যাস ==
== গ্রহাণু এবং ধুমকেতুর মধ্যে পার্থক্য কী ==
গ্রহাণু এবং ধুমকেতুর মধ্যে মূল পার্থক্য হলো তাদের গঠন। অর্থাৎ, তারা কী উপাদন দিয়ে গঠিত। সাধারণত গ্রহাণু তৈরী হয় পাথুরে/ শিলাময় উপাদান দিয়ে। অন্যদিকে ধুমকেতু তৈরী হয় বরফ, ধুলাবালি এবং কিছু পাথুরে পদার্থ দিয়ে। উভয় গ্রহাণু এবং ধুমকেতু আমাদের সোলার সিস্টেমের শুরুর দিকে অর্থাৎ, ৪.৫ বিলিওন বছর পূর্বেই গঠিত হয়েছিল।
গ্রহাণুগুলো সূর্যের কাছাকাছি তৈরী হয়েছিল। যা গ্রহাণুগুলোর বরফকে গলিয়ে দিতে যথেষ্ট ছিল। অন্যদিকে ধুমকেতুগুলো সূর্য থেকে বহু দূরে গঠিত হয়েছিল। এতে করে ধুমকেতুর বরফগুলো গলে যায়নি। আবার কিছু কিছু ধুমকেতু আছে যেগুলো সূর্যের কাছাকাছি চলে আসে। সূর্যের কাছাকাছি আসার ফলে এরা এদের উপাদান হারিয়ে ফেলে কেননা সূর্যের তাপে এরা উত্তপ্ত হয়ে বাষ্পীভূত হয়ে যায়।
 
=== কক্ষপথভিত্তিক শ্রেণী ও পরিবার ===
== গ্রহাণুদের কি চাঁদ বা উপগ্রহ থাকতে পারে? ==
হ্যাঁ, গ্রহাণুগুলোর উপগ্রহ থাকতে পারে। আমাদের সৌরজগতের কিছু বড় বড় গ্রহের চাঁদ আছে। ১৯৯৩ সালে Ida গ্রহাণুর একটি ছোট উপগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছিল যার নাম ছিল Dactyl (বাংলাঃ ছন্দ ) । Dactyl মাত্র ১মাইল বিস্তীর্ণ। যেখানে Ida’র বিস্তার প্রায় ১৯মাইল। তখন থেকেই উপগ্রহগুলো আবিষ্কৃত হতে শুরু করলো যারা গ্রহাণুকে প্রদক্ষিণ করে।
১৯৯৯ সালে ৮মাইল বিস্তীর্ণ একটি উপগ্রহ আবিষ্কার হয়েছিল যার নাম ছিল Petit-Prince (বাংলাঃ ক্ষুদে রাজপুত্র :3 )। Petit-Prince উপগ্রহটি ১৩৫ মাইল বিস্তীর্ণ গ্রহাণু Eugenia-কে প্রদক্ষিণ করছিল।
২০০০ সালে ৯০মাইল বিস্তীর্ন গ্রহাণু Pulcova’র উপগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছিল যার বিস্তৃতি ছিল ৯মাইল। তাছাড়া এখন পর্যন্ত প্রায় ২ ডজনেরও বেশি গ্রহাণুর উপগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে।
 
=== বর্ণালীভিত্তিক শ্রেণীবিন্যাস ===
== কোনো মহাকাশযান কি এখন পর্যন্ত কোনো গ্রহাণুতে নেমেছে ==
হ্যাঁ, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০১ সালে [[নাসা]]’র [[NEAR]] নামক একটি মহাকাশযান [[Eros]] (বাংলাঃ [[মন্তব্য।]] মূলতঃ [[গ্রীক প্রেমদেবতা]] )নামক একটি গ্রহাণুতে নেমেছিল। NEAR-ই সর্বপ্রথম কোনো গ্রহাণুর পৃষ্ঠে অবতরণ করেছিল। NEAR নামক মহাকাশযানটি প্রায় ১ বছর ধরে (২০০০সালের ১৪ফেব্রুয়ারী থেকে) Eros নামক গ্রহাণুটিকে প্রদক্ষিণ করেছিল। NEAR গ্রহাণুটিতে অবতরণ করার আগের মুহূর্তে Eros এর কিছু ছবি নিয়েছিল এবং এর আয়তন এবং আকৃতি মেপেছিল।
 
==== বর্ণালীভিত্তিক শ্রেণীববিন্যাসের সমস্যা ====
== সবচেয়ে বড় গ্রহাণু কোনট ==
সবচাইতে বড় গ্রহাণুর নাম হলো Ceres (গ্রীক দেবি ডিমিটারের রোমান নাম)। এটি চাঁদের আয়তনের প্রায় ১/৪ ভাগ। এটি মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মাঝামাঝি একটি এলাকার মধ্যে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। এলাকাটির নাম Asteriod Belt। Ceres গোলাকৃতির একটি গ্রহাণু। ১৮০১ সালে Ceres নামক উপগ্রহটি প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছিল। এর আবিষ্কারক হলো ইতালিয়ান জ্যোতির্বিজ্ঞানী Giuseppe Piazzi। এটিই হলো প্রথম আবিষ্কৃত গ্রহাণু। ১৮০১ সালে এটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি একটি বামন গ্রহ বা মোটামুটি ক্ষুদে গ্রহ।
 
== গ্রহাণুর আবিষ্কার ==
== গ্রহাণু কি আমাদের পৃথিবীকে আঘাত করবে ==
বিশ্বে বিজ্ঞানীগণ প্রথম ১৮০১ সালে সিরাস নামে গ্রহাণুটি আবিস্কার করেন। এ যাবৎ কালে আবিস্কৃত সবচেয়ে বড় গ্রহাণু এটি। এটি আবিস্কার করেন গুইস্পিপিয়াজ্জি।
এটা সম্ভব যে কোনো একটি গ্রহাণু একদিন আমাদের [[পৃথিবী]]কে আঘাত করবে। কিন্তু এর সম্ভাবনা খুবই কম। বেশিরভাগ গ্রহাণুই মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মাঝামাঝি এলাকায় অর্থাৎ, Asteroid Belt এ অবস্থান
 
=== ঐতিহাসিক আবিষ্কার পদ্ধতি ===
 
=== আধুনিক আবিষ্কার পদ্ধতি ===
 
=== সর্বাধুনিক প্রযুক্তি:বিপজ্জনক গ্রহাণু চিহ্নিতকরণ ===
 
== গ্রহাণুর নামকরণ ==
=== নামকরণের ধরণ ===
 
=== বেনামী গ্রহাণুসমূহ ===
 
=== নামের উৎস ===
 
=== নামকরণের বিশেষ নিয়মসমূহ ===
 
=== গ্রহাণুর প্রতীক ===
 
== গ্রহাণু অনুসন্ধান ==
 
== সাহিত্যে গ্রহাণু ==
 
== আরও দেখুন ==
* [[গ্রহাণু বেষ্টনী]]
* [[গ্রহাণুপুঞ্জের তালিকা]]
* [[গ্রহাণুর নামের অর্থ]]
* [[ক্ষুদ্র গ্রহ]]
* [[গ্রহাণুর নামের উচ্চারণ]]
 
== তথ্যসূত্র ==