ওয়াল্টার রবিন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অস্ট্রেলিয়া সফর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৬২ নং লাইন:
২৯ জুন, ১৯২৯ তারিখে সফরকারী [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে রবিন্সের টেস্ট অভিষেক হয়। ১৪ আগস্ট, ১৯৩৭ তারিখে ওভালে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন সফরকারী [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে। ১৯২৫ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত তাঁর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। তিনি তাঁর সময়কালে ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা গতিশীল অল-রাউন্ডার ছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২১৭ ও টেস্ট খেলায় ১২ ক্যাচ তালুবন্দী করেছেন তিনি।
 
== অস্ট্রেলিয়া সফর ==
১৯৩৬-৩৭ মৌসুমে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] সফরের তৃতীয় টেস্টে [[ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান|ডন ব্র্যাডম্যানের]] ক্যাচ ফেলে দেয়ার ন্যায় ঘটনাও তাঁর হাত দিয়েই হয়েছিল। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|অধিনায়ক]] [[গাবি অ্যালেন]] রবিন্সকে স্কয়ার লেগ অঞ্চলে নিয়ে আসেন যাতে [[ফাস্ট বোলিং|ফাস্ট বোলার]] ব্রাউন্সার দেয়ার পূর্বেই [[ফিল্ডিং (ক্রিকেট)|লং লেগ অঞ্চলে]] দৌঁড়ে যাওয়া যায়। ব্র্যাডম্যান আনন্দচিত্তে হুক মারলে রবিন্স দৌঁড়ে গিয়ে বল মাটি স্পর্শ করার পূর্বেই হাতে নেয়ার চেষ্টা চালালেও ব্যর্থ হন। অ্যালেনের কাছে দুঃখপ্রকাশ করলে প্রত্যুত্তরে তিনি বলেন, ওয়াল্টার‘ওয়াল্টার, তোমার কাছে এটি আশা করিনি। সম্ভবতঃ তুমি আমাদেরকে অ্যাশেজ রাখতে দিবে না। তবে এ নিয়ে কোন চিন্তা করো না। খেলায় ব্র্যাডম্যান ২৭০ রান তুলেছিলেন।তুলেছিলেন।’ ৩৬৫ রানে জয় পেয়ে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে।
 
রবিন্স ইংল্যান্ড দলের পক্ষে তিনটি সিরিজে অধিনায়কত্ব করেন। ১৯৩৭ সালে নিজ দেশে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করেছিল ইংল্যান্ড দল।
 
== অবসর ==
১৯৩০ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটার]] মনোনীত হন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/Overall/Wisden_Cricketers_of_the_Year.html |title=Wisden Cricketers of the Year |accessdate=2009-02-21 |publisher=CricketArchive}}</ref> ব্যবসায়িক দায়বদ্ধতার প্রেক্ষিতে ১৯৪৮ সালে অধিনায়ক থেকে চলে আসেন ও [[ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেন। তাস্বত্ত্বেও ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত মাঝে-মধ্যে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিতেন ওয়াল্টার রবিন্স।
 
অবসর পরবর্তীকালে ইংল্যান্ডের টেস্ট দল নির্বাচকমণ্ডলীর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন। অতঃপর ৬২ বছর বয়সে ১২ ডিসেম্বর, ১৯৬৮ তারিখে লন্ডনের লর্ডমের কাছাকাছি সেন্ট জোন্স উড এলাকায় নিজ গৃহে তাঁর দেহাবসান ঘটে। চার্লস রবিন্স নামীয় পুত্র প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার ছিলেন। তাঁর জামাতা কেনেথ কেম ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে ক্যারিয়ার অফিসার ছিলেন।
 
== তথ্যসূত্র ==