ভারতে জরুরি অবস্থা (১৯৭৫-১৯৭৭): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
জরুরি অবস্থা ভারতীয় সংবিধানের ৩৫২ নং ধারা অনুসারে হয়েছিল। কিন্তু পূর্বে উল্লেখ ছিল ৩৫৬ নং ধা... ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
কবিতার লাইনগুলীলাইনগুলো মাঝখানে নিয়ে এলাম। ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৩ নং লাইন:
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
“স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে,
কে বাঁচিতে চায়।
দাসত্ব-শৃঙ্খল বল কে পরিবে পায় হে, কে পরিবে পায়।”▼
কে পরিবে পায়।”
পরাধীন ভারতবাসীর উদ্দেশ্যে লেখা কবি রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের সর্বজনবিদিত এই সংগীতটি ভারতবর্ষের জরুরি অবস্থার (১৯৭৫-১৯৭৭) ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য। কারণ, এই জরুরি অবস্থা ভারতবর্ষের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রায় সম্পূর্ণভাবে হরণ করেছিল। তাই বলা হয়, ভারতবর্ষের সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধি প্রবর্তিত জরুরি অবস্থা এক কলঙ্কিত অধ্যায়। আর দীর্ঘ একুশ মাস ধরে চলতে থাকা এই জরুরি অবস্থার সূচনা হয়েছিলো ১৯৭৫ সালের ২৬-এ জুন সকালবেলায়। তবে এর প্রস্তুতি চলেছিল অনেক আগে থেকেই। আমরা দেখতে পেয়েছিলাম যে, দেশের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে ১৯৭৫-এর ১২ জুন এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় বেরিয়েছিল। মুলত এই রায়ে রাজনারায়ণের আনা মামলায় ইন্দিরা গান্ধি নির্বাচনে দুর্নীতির অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন এবং ৬ বৎসর পার্লামেন্টারি রাজনীতি থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন।১ শুধু তাই নয়, এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি জগমোহনলাল সিংহ রায়বেরিলি লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী হিসাবে ইন্দিরা গান্ধির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অধিকার তিনি খারিজ করে দিয়েছিলেন। যাইহোক, এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় বেরোনোর দিনই গুজরাট বিধানসভার নির্বাচনের ফলাফল বেরিয়েছিল এবং তাতে কংগ্রেস পরাজিত হয়েছিল।২
|