বাইবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
103.219.232.10-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে AftabBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
Mehfuj69 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
৯ নং লাইন:
=== ইসলাম ধর্ম ===
ইসলাম ধর্মে "বাইবেল" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, ঈশ্বরের বাণীবাহক [[ঈসা (আঃ)]] এর প্রতি অবতীর্ণ হয়েছিল [[ইঞ্জিল]] নামক পূর্ণাঙ্গ ধর্মগ্রন্থ। ইঞ্জিলে বলা হয়েছে যে মানুষের গুনাহ্‌ থেকে নাজাত করার জন্য আল্লাহ্‌ তাঁর মনোনিত ব্যক্তি ঈসাকে দুনিয়াতে প্রেরন করেন। যে কেউ যদি ঈসার মাধ্যমে আল্লাহ উপর ঈমান আনে এবং গুনাহের মাফ পাবার জন্য তওবা করে আল্লাহ্‌র দিকে ফেরে সেই নাজাত পায়। ইঞ্জিল কিতাবের ইউহোন্না খন্ডের ১৪ রুকু ৬ আয়াতে বলা হয়েছে, "আমিই (ঈসাই) পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে (অর্থাৎ আল্লাহ্‌র কাছে) যেতে পারে না।" উল্লেখ্য যে ঈসা (আঃ) আল্লাহ্‌ কে পিতা বলে সম্মধন করেছেন। কিন্তু কুরআন মাজীদে আছে আল্লাহ্ পবিত্র।তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং তাকে কেউ জন্ম দেয় নি।ইসলামী জীবন-ধারার ব্যাখ্যামতে, এই [[ঈসা (আঃ)]]ই হলেন খ্রিস্টধর্মমতে [[যীশু]]। তাই ধরে নেয়া হয় "বাইবেল" হলো সেই ইঞ্জিল। কিন্তু ইসলাম, পূর্বতন এসব ধর্মগ্রন্থকে স্বীকৃতি দিলেও সেই যাবতীয় নিয়মকানুনকে রহিত করে শেষ বাণীবাহকের আনা ধর্মগ্রন্থ [[কুরআন]]-কে একমাত্র স্বীকৃত ধর্মগ্রন্থ ও জীবনবিধান হিসেবে স্বীকার করে।
 
সব সৃষ্টির সত্যতার সাথে স্বীকৃতি স্বরূপ স্রষ্টা একজনেই প্রকাশিত হবে, অতি সুদুরে সকল সুন্দরে একই স্বরে। ----আমীন।
 
==তথ্যসূত্র==