কটকম সুদর্শন (আনন্দ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন রেফারেন্স ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
রেফ ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৪ নং লাইন:
==গেরিলা যুদ্ধ==
সুদর্শন [[মাওবাদ]] অনুসৃত দলের অন্যতম প্রবীন ও শীর্ষ নেতা। তিনি বিগত ৩০ বছর ধরে অতি [[বামপন্থী রাজনীতি]]<nowiki/>র সাথে যুক্ত আছেন। [[তেলঙ্গানা]] ও [[দণ্ডকারণ্য]] অঞ্চলে সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন তিনি। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী তিনি আনন্দ নামে অধিক পরিচিত। ব্যক্তিগত জীবনে কটকম সুদর্শন নম্র, তাত্ত্বিক ও সাংগঠনিক ক্ষমতা সম্পন্ন নেতা। দলের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক গঠনপ্রণালী নির্ণায়ক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। শিক্ষা সম্পন্ন করার পরে ১৯৭৫ সালে জঙ্গী বামপন্থি সংগঠনে যোগ দেন ও ১৯৮৯ সালে [[ছত্তীসগঢ়]] চলে যান। ১৯৮০ সালে [[কোন্ডাপল্লী সীতারামাইয়া]] প্রতিষ্ঠিত কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী - লেনিনবাদী) জনযুদ্ধ দলের সদস্য হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://www.telegraphindia.com/1100407/jsp/nation/story_12311694.jsp|title=Portrait of ‘mastermind’|last=G.S. RADHAKRISHNA|first=|date=|website=telegraphindia.com|publisher=|access-date=১৫ আগস্ট, ২০১৭}}</ref> সদস্যদের গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন, দলের সামরিক বিভাগের দায়িত্ব ছিল তার ওপর ও ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনী র সাথে যুদ্ধে দক্ষতার সাথে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। মাওবাদী দলের কেন্দ্রীয় মিলিটারি কমিশনের সদস্য ও পলিটব্যুরো সদস্য নির্বাচিত হন একসময়। মনে করা হত অপর এক পলিটব্যুরো নেতা [[কিষেনজি]]<nowiki/>র মৃত্যুর পর তিনি পূর্বাঞ্চলীয় বিভাগে মাওবাদী আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েছিলেন। একটি
==তথ্যসূত্র==
|