সামাজিক বিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
 
কখনো কখনো বিশেষক্ষেত্রে সামাজিক বিজ্ঞান বলতে শুধুমাত্র সমাজবিজ্ঞান বোঝান হয়। [[এমিল ডুর্খাইম]], [[কার্ল মার্ক্স]] ও [[মাক্স ভেবার|মাক্স ভেবারকে]] সাধারণত আধুনিক সামাজিক বিজ্ঞানের মূল স্থপতি বলে বিবেচনা করা হয়।<ref>[http://plato.stanford.edu/entries/weber/ Max Weber - Stanford Encyclopaedia of Philosophy]</ref> [[দৃষ্টবাদ|দৃষ্টবাদী]] সামাজিক বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানকে আধুনিক দৃষ্টিতে দেখেন এবং সমাজকে বোঝার ক্ষেত্রে [[প্রাকৃতিক বিজ্ঞান|প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের]] সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন। অন্যদিকে, ব্যাখ্যাবাদী সামাজিক বিজ্ঞানীরা অভিজ্ঞতা দ্বারা যাচাইযোগ্য তত্ত্ব প্রতিষ্ঠার বদলে সামাজিক সমালোচনা বা প্রতীকীমূলক ব্যাখ্যা দেন। তারা [[বিজ্ঞান|বিজ্ঞানকে]] ব্যাপক অর্থে ধরে নেন। তবে আধুনিক [[গবেষণা|গবেষণার]] ক্ষেত্রে গবেষকরা সাধারণত বহুদর্শনবাদী হয়ে থাকেন এবং গবেষণার ক্ষেত্রে পরিমাণাত্বক ও গুণাত্বক গবেষণা পদ্ধতির মিশেল ব্যবহার করেন। বিভিন্ন বিভাগ ও বিষয়ের সংশ্লিষ্ট [[মানুষ]] বর্তমানে সামাজিক গবেষণার লক্ষ্য ও পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন যা সামাজিক গবেষণাকে একটি স্বাতন্ত্র্য দান করেছে।
ব্যাপক অর্থে সমাজ বিজ্ঞান কে সংজ্ঞায়িত করলে বলা যায় যে সমাজ বিজ্ঞান হল মানবসমাজের একটি বস্তুনিষ্ঠ যুক্তিসিদ্ধ বিচার ও নিয়ম ভিত্তিক চর্চা।
ব্যাপক অর্থে সমাজ বিজ্ঞান কে সংজ্ঞায়িত করলে বলা যায় যে সমাজ বিজ্ঞান হল মানবসমাজের একটি বস্তুনিষ্ঠ যুক্তিসিদ্ধ বিচার ও নিয়ম ভিত্তিক চর্চা।
 
== তথ্যসূত্র ==