স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র সংশোধন করা হয়েছে
৪৫ নং লাইন:
 
ইলেক্ট্রোফিজিওলজিক্যাল পদ্ধতিটি ঐ সুবিধা গ্রহণ করে যখন মস্তিষ্কের একগুচ্ছ নিউরন একত্রিত হয়ে তারা একটি বৈদ্যুতিক ডাইপোল বা কারেন্ট তৈরি করে। EEG পদ্ধতিটি বৈদ্যুতিক কারেন্ট মাপে স্ক্যাল্পের উপর সেন্সর ব্যবহার করে, যখন MEG পদ্ধতিটি কারেন্ট দ্বারা উৎপন্ন চৌম্বক ক্ষেত্রগুলিকে মাপে । তাছাড়া এই non-invasive পদ্ধতিগুলি ছাড়াও ভাষা প্রসেসিং অধ্যয়ন করার জন্য ইলেক্ট্রোকার্টোগ্রাফি ব্যবহার করা হয়েছে। এই কৌশলগুলি চমৎকার দীর্ঘস্থায়ী রেজোলিউশনের ব্যবহার করে এক মিলিসেকেন্ড এর মধ্যে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা পরিমাপ করতে সক্ষম, যার মাধ্যমে দ্রুত ভাষা বোঝার এবং উৎপাদনের প্রক্রিয়াগুলি সম্পন্ন হয় । অন্যদিকে, মস্তিষ্কের কার্যকর অবস্থান চিহ্নিত করা কঠিন হতে পারে;ফলস্বরূপ, এই পদ্ধতিটি প্রাথমিকভাবে কীভাবে ভাষা প্রক্রিয়ার পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা হয়, EEG এবং MEG ব্যবহার করে ঘটনা সংক্রান্ত সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয় যা ERP হিসাবে পরিচিত ।
 
সম্পাদনা মোঃ শাহাদাত হোসেন বাংলা বিভাগ,ঢাবি
 
 
==তথ্যসূত্র==