সিকাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
{{অসম্পূর্ণ-পরিপাকতন্ত্র}}
৫ নং লাইন:
পশ্চাত-জঠর-পাচী (haind gut fermenting) প্রাণীদের সিকাম খুব লম্বা হয়। যেমন [[কোয়ালা|কোয়ালার]] সিকাম ২ মিটার লম্বা - বাকী পরিপাক নালীর প্রায় সমান। ক্ষুদ্র তৃণভোজী প্রাণীরা অধিকাংশই পশ্চাত-জঠর-পাচী। এদের খাদ্য [[অ্যান্টি-পেরিস্টলসিস]] দ্বারা সিকামে প্রবেশ করে। জল থেকে ডাঙায় প্রাণীদের বিবর্তনের ([[উভচর]] থেকে [[অ্যামনিয়োট]] উদ্ভবের) সময় ক্লোয়াকাযুক্ত কোলনের কাজই ছিল জল অপচয় রোধ। যতদিন [[নেফ্রন|নেফ্রনে]] হেনলীর লুপ বিবর্তিত না হয়েছে, প্রস্রাবকে জল-শোষণের জন্য ক্লোয়াকা থেকে কোলনে পরিচালনার উদ্দেশ্যে [[অ্যান্টি-পেরিস্টলসিস|অ্যান্টি-পেরিস্টলসিসের]] উদ্ভব হয়। কিন্তু পরে কোলনের এই অংশ সেলুলোজ পাচনকারী ব্যাক্টেরিয়ার আবাসস্থল হয়ে দাঁড়ায়। খুব ছোটো স্তন্যপায়ী তৃণভোজী যেমন [[খরগোশ|খরগোশদের]] পরিপাকনালী যথেষ্ট লম্বা নয় বলে খাদ্য একবারে পুরো হজম হয় না। এরা নিজের প্রথমবার অর্ধপাচিত মল দ্বিতীয় বার ভক্ষণ করে। এই আচরণকে মলভক্ষণ (coprophagy) বলে। এরকম ছোটো স্তন্যপায়ীদের অনেকে কেবল সিকামের মধ্যেকার ব্যাক্টেরিয়া পাচিত অংশ পান করে যাকে সিকোট্রফি (cecotrophy) বলে।
 
{{অসম্পূর্ণ-পরিপাকতন্ত্র}}
 
{{পরিপাক তন্ত্র}}
[[Category:পরিপাক তন্ত্র]]