ঈগলের চোখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
গল্প ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৬ নং লাইন:
== কাহিনীসার ==
ডাকাতি ও নন্দিনী নাম্নী যুবতীর হত্যা তদন্তে নামে এসিস্টেন্ট কমিশনার শবর দাশগুপ্ত ও সহকারী নন্দ। ডাকাতদের গুলিতে বিষানের স্ত্রী শিভাঙ্গী আহত ও তার বন্ধু নন্দিনী মারা যায়। বিষানের জীবনের কোনো গুপ্ত অতীত আছে। সে নারীসঙ্গবিলাসী, উচ্ছৃঙ্খল ও মদাসক্ত ব্যক্তি। গল্পের পরতে পরতে জাল উন্মোচন হয়। মূলত এক পুরুষ ও তিন নারী চরিত্রের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা, লোভ, সন্দেহ এবং অধিকারের গল্প। আসল অপরাধীকে শেষ পর্যন্ত ধরে ফেলে শবর।
== শ্রেষ্ঠাংশে ==
|