ফুসফুসের ক্যান্সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Removing Link GA template (handled by wikidata)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
'''ফুসফুসের ক্যান্সার''' ({{lang-en|Lung cancer}}) একটি রোগ যাতে ফুসফুসের টিস্যুগুলিতে অনিয়ন্ত্রিত কোষবৃদ্ধি ঘটে। এই বৃদ্ধির ফলে মেটাস্টেসিস, প্রতিবেশী টিস্যু আক্রমণ এবং ফুসফুসের বাইরে সংক্রমণ ঘটতে পারে। প্রাথমিক ফুসুফুসের ক্যান্সারের অধিকাংশই ফুসফুসের কার্সিনোমা, যা ফুসফুসের এপিথেলিয়াল কোষগুলিতে ধরা পড়ে। ফুসফুসের ক্যান্সার পুরুষদের ক্যান্সার-জনিত মৃত্যুর প্রধান কারণ এবং মহিলাদের এরূপ মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ। <ref name="WHO2">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | last =WHO | authorlink =[[World Health Organization]] | title =Deaths by cause, sex and mortality stratum | publisher =[[World Health Organization]] | date =2004 | url =http://www.who.int/whr/2004/annex/topic/en/annex_2_en.pdf | format = PDF| accessdate =2007-06-01 }}</ref><ref name="NLCP">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | authorlink = | coauthors = | title =Lung Cancer Facts (Women) | publisher = National Lung Cancer Partnership | date =2006 | url =http://www.nationallungcancerpartnership.org/page.cfm?l=factsWomen | accessdate =2007-05-26 }}</ref> ফুসফুসের ক্যান্সারের কারণে প্রতি বছর বিশ্বে ১৩ লক্ষ লোক মারা যান। <ref name="WHO">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | last =WHO | authorlink =[[World Health Organization]] | title =Cancer | publisher =[[World Health Organization]] | date =February 2006 | url =http://www.who.int/mediacentre/factsheets/fs297/en/ | accessdate =2007-06-25 }}</ref> ফুসফুসের ক্যান্সারের সাধারণ লক্ষণ শ্বাস নিতে সমস্যা, রক্তসহ কাশি, এবং ওজন হ্রাস। <ref name="Harrison">{{citeবই bookউদ্ধৃতি | last =Minna | first =JD | title =Harrison's Principles of Internal Medicine | publisher=McGraw-Hill | date =2004 | pages =506–516 | doi =10.1036/0071402357 | isbn =0071391401 }}</ref>
 
বুকের এক্স-রে পরীক্ষা এবং কম্পিউটার টমোগ্রাফির মাধ্যমে ফুসফুসের ক্যান্সার ধরা যেতে পারে। পরবর্তীতে একটি বায়পসির মাধ্যমে এটি নিশ্চিত করা সম্ভব। শল্যচিকিৎসা, কিমোথেরাপি, এবং রেডিওথেরাপির মাধ্যমে এর চিকিৎসা করা যায়। ৫ বছর চিকিৎসার পর রোগীর বেঁচে যাওয়ার হার ১৪% <ref name="Harrison"/>