মানব মুখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Debjitpaul10 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[File:Amigdalas.jpg|200px|thumb|মুখগহ্বর]]
 
মানব শারীরবিদ্যায় '''মুখ''' হল পরিপাক নালির প্রথম অংশ, যা খাদ্য এবং লালারস গ্রহণ করে। মৌখিক শ্লেষ্মাস্তর হল মুখের ভিতরের দিকে আবৃত মিউকাস এপিথেলিয়াম জাতীয় পর্দা।
 
পৌষ্টিকতন্ত্রের প্রথম অংশ হওয়া ছাড়াও মানব মুখের অন্যতম প্রধান কাজ হল যোগাযোগ বা কথোপকথনে সাহায্য করা। যদিও স্বরের মূল উৎপত্তি হয় গলা থেকে, কিন্তু মানব ভাষার অর্থপূর্ণ ধ্বনি সৃষ্টি করতে মুখের অন্তর্গত জিহ্বা, ঠোঁট ও চোয়াল অত্যন্ত আবশ্যক উপাদান।
 
মুখের দুটি অংশ– ভেস্টিবিউল এবং মুখবিবর। ভেজা মুখটি সাধারণত মিউকাস পর্দা বেষ্টিত হয় আর এতে দাঁত থাকে। ঠোঁট বা ওষ্ঠ হল এমন অংশ, যেখানে মিউকাস পর্দা ত্বকে পরিণত হয় এবং সারা শরীরকে আবৃত করে।
১২ নং লাইন:
মুখ দুটি অংশে বিভক্ত― ভেস্টিবিউল এবং মুখগহ্বর। ভেস্টিবিউল দাঁত, ঠোঁট ও চোয়াল নিয়ে গঠিত। মুখগহ্বরের চারিদিকে ও সামনে ঘিরে থাকে দাঁত-সহ ভেস্টিবিউল এবং পিছনে থাকে গলবিল। মুখবিবরের ছাদ শক্ত তালু ও নরম তালু নিয়ে গঠিত এবং নীচের অংশ মাইলোহ্যয়েড পেশি দ্বারা গঠিত, যার ওপরে জিহ্বা থাকে। জিভের দু'পাশ ও ওপরের তল থেকে মাড়ি পর্যন্ত মিউকাস পর্দা বেষ্টন করে থাকে। মিউকাস পর্দা সাবম্যাক্সিলারি এবং সাবলিঙ্গুয়াল লালাগ্রন্থির লালাক্ষরণ গ্রহণ করে।
 
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:মানবদেহ]]