প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী:স্মৃতিসৌধ যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
২৭ নং লাইন:
}}
 
'''প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ''' বা '''প্রথম শহীদ মিনার''' ঢাকায় [[ভাষা আন্দোলন|মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন]] করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে নিহত শহীদদের স্মৃতি রক্ষার জন্য নির্মিত প্রথম স্মৃতি স্তম্ভ।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |last=হাবিব |first=সৌরভ |url=http://bangla.samakal.net/2016/02/20/194308/print |title=রাজশাহীতেই হয়েছিল প্রথম শহীদ মিনার |work=দৈনিক সমকাল |location=১৩৬ তেজগাঁও শিল্প এলাকা ঢাকা - ১২০৮ |date=১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ |accessdate=2016-04-24 }}</ref> ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় [[রাজশাহী কলেজ]] মুসলিম হোস্টেলের এফ ব্লকের সামনে নির্মিত এই স্মৃতিস্তম্ভটি [[২২ ফেব্রুয়ারি]] পুলিশ প্রশাসন দ্বারা ভেঙে ফেলা হয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |url=http://mzamin.com/details.php?mzamin=MTIwMzU=&s=Ng== |title= রাজশাহীতে নির্মিত দেশের প্রথম শহীদ মিনারের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি |work=মানবজমিন |location=জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ |publisher=মিডিয়া প্রিন্টার্স |date=২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |accessdate=2016-04-24 }}</ref>
 
==ইতিহাস==
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রাজশাহী কলেজের মুসলিম হোস্টেলের একটি কক্ষে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভা থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে শহীদদের স্মরণে হোস্টেল প্রাঙ্গণে একটি স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হবে। বৈঠকে [[রাজশাহী মেডিকেল কলেজ|রাজশাহী মেডিক্যাল স্কুলের]] এস.এম.এ গাফ্ফারকে সভাপতি এবং রাজশাহী কলেজের হাবিবুর রহমান ও গোলাম আরিফ টিপুকে যুগ্ম-সম্পাদক করে ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |url=http://www.bhorerkagoj.net/print-edition/2016/02/21/76597.php |title=রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি মেলেনি রাজশাহীতে নির্মিত দেশের প্রথম শহীদ মিনারের |work=ভোরের কাগজ |location=মালিবাগ, ঢাকা |publisher=মিডিয়াসিন লি: |date=রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |accessdate=2016-04-24 }}</ref> পরিষদের সিদ্ধান্তে ওই রাতেই ছাত্ররা রাজশাহী কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গনে ইট, কাঁদামাটি ও বাঁশ দিয়ে ‘শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ তৈরী করে। রাজশাহী কলেজ হোস্টেলের জনাদশেকের সঙ্গে আরও জনাদশেক মিলে রাত সাড়ে ৯টায় শুরু হলো শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজ। অদক্ষ হাতে রাত ১২টায় নির্মাণ হলো দেশের প্রথম শহীদ মিনার। এর গায়ে লেখা হলো 'শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ'। পরদিন ২২ ফেব্রয়ারি সকালে ফুলের শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে ওই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। অবশ্য কয়েক ঘণ্টা পরই তৎকালীন [[পাকিস্তান]] সরকারের পুলিশ সেটি ভেঙ্গে দেয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |last=ইসলাম |first=উদিসা |url=http://www.banglatribune.com/national/news/79751/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87 |title=প্রথম শহীদ মিনার ঢাকায় নাকি রাজশাহীতে! |work=বাংলা ট্রিবিউন |location=এফ আর টাওয়ার, ৮/সি পান্থপথ, শুক্রাবাদ, ঢাকা-১২০৭ |date=ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৬ |accessdate=2016-04-24 }}</ref>
 
==পুনঃনির্মান==
রাজশাহী কলেজ কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে মুসলিম হোস্টেলের গেটের কাছে [[২০০৯]] সালে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ তৈরির সেই স্থানটিতে একটি ফলক নির্মাণ করা হয়। ফলকটি উন্মোচন করেন তৎকালীন মেয়র এবং জাতীয় নেতা এ. এইচ. এম. কামারুজ্জামান হেনার ছেলে এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন। [[রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন]] এর উদ্যগে এই স্থানটিতে ৫০ লক্ষ টাকা ব্যায়ে একটি স্থায়ী শহীদ মিনার তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ২০১৫ সালে।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |url=http://www.manobkantha.com/2015/09/20/67313.php |title=অবশেষে রাজশাহীতে নির্মিত হচ্ছে স্থায়ী শহীদ মিনার |work=মানবকণ্ঠ |location=রোড -১৩৮, প্লট - ১/এ, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ |publisher=মানবকণ্ঠ |date=Sunday, 20 September, 2015 |accessdate=2016-04-24 }}</ref>
 
== চিত্রশালা ==