শ্রীমন্ত শঙ্করদেব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
১৯ নং লাইন:
|footnotes =
}}
'''শ্রীমন্ত শঙ্করদেব''' ({{lang-en|Sankardev|}}; {{lang-as|শ্ৰীমন্ত শংকৰদেৱ}}) একাধারে ধর্মপ্ররাচক, কবি, নর্তক,সমাজ সংগঠক, সুগায়ক, অভিনেতা ও চিত্রকার ছিলেন। শ্রীমন্ত শঙ্করদেব অসমীয়া জাতি-সাহিত্য ও সংস্কৃতির নির্মাতা। তিনি নববৈষ্ণব ধর্ম বা একশরন ধর্ম প্রচার করে<ref>http://www.atributetosankaradeva.org/Sankaradeva.htm</ref> সমগ্র অসমীয়া জাতিকে একত্রিত ও ঐক্যবদ্ধ করেছেন। অসমীয়া তথা ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিস্ময়কর অবদান রাখার জন্য শঙ্করদেবকে মহাপুরুষ ও অবতারী পুরুষ নামে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।
==জন্ম==
খ্রীষ্টীয় ১৪ শতিকায় গৌড় রাজ্যের রাজা ধর্ম নারায়ন মিত্র কমতা রাজ্যের রাজা দুর্লভ নারায়নের দেশে সাতঘড় ব্রাহ্মন ও সাতঘড় কায়স্থ পাঠান। রাজা দুর্লভ নারায়ন তাঁদের অতি স্নেহে নিজের দেশে থাকার সুবিধা দেন। এই সাতঘর কায়স্থের মধ্যে চন্ডীবর নামক একজন বিজ্ঞ পণ্ডিত ছিল। রাজা তাঁকে শিরোমনি ভূঞা উপাধি দিয়ে হাজোর নিকটবর্তী মাগুরী নামক স্থানের শাসনভার দেন। কিছুদিন তিনি এই দ্বায়িত্ব সফলরুপে পালন করার পর নগাঁও জেলার বরদোয়া নামক স্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস করা আরম্ভ করেন। তাঁর বংশে বর্তমান বরদোয়া থেকে প্রায় ৮কিঃমিঃ দূরত্বে আলি পুখুরী নামক স্থানে ১৩৭১শক(১৪৪৯ খ্রিষ্টাব্দে) আশ্বিন-কার্ত্তিক মাসে শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের জন্ম হয়।তাঁর পিতার নাম কুসুম্বর ভূঞা ও মাতার সত্যাসন্ধা দেবী।Z
 
==বাল্যকাল ও শিক্ষা==
বাল্যকালে শঙ্করদেবের মাতা ও পিতৃবিয়োগ হয়। তাঁর ঠাকুরমা খেরসুতি শঙ্করদেবকে লালন পালন করেন। ১২ বৎসর বয়সে শঙ্করদেবকে মহেন্দ্র কন্দলি অধ্যাপকের টোলে নামভর্তি করা হয়।<ref>http://www.atributetosankaradeva.org/bio.htm</ref> সেই বয়সে স্বরবর্নের ব্যবহার না করে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভক্তি বিষয়ক কবিতা [[করতল কমল কমল দল নয়ন]] রচনা করেন। তারপর অধ্যাপক মহেন্দ্র কন্দলি তাঁকে দেব উপাধি দেন ও শঙ্করদেবকে সেরা ছাত্রে পরিণত করায়। তিনি মহেন্দ্র কন্দলির টোলে ৬বৎসর অধ্যয়ন করে চাঁরটি বেদ, চৌদ্দটি শাস্ত্র, অঠেরটি পুরান, নানান কাব্যগ্রন্থ, সংহিতা, ব্যাকরন, দর্শন ও বিভিন্ন শাস্ত্রে পারদর্শী হয়ে উঠেন। টোলে থাকা অবস্থায় তিনি প্রথম অনুবাদ স্বরূপ হরিশচন্দ্র উপাখ্যান কবিতা রচনা করেন। ধীর-স্থির ও জ্ঞানী-গুনী ব্যক্তি হয়ে তিনি নিজের পান্ডিত্যের পরিচয় দেন। ১৭ বৎসর বয়সে শিক্ষা সমাপ্ত করে তিনি নিজগৃহে ফিরে আসেন।
 
==কর্মজীবন==