চণ্ডীমঙ্গল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎মুকুন্দের চণ্ডীমঙ্গলের সমালোচনা: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর [[ব্যবহারকার...
৫৬ নং লাইন:
 
== মুকুন্দের চণ্ডীমঙ্গলের সমালোচনা==
কবির আত্মজীবনী থেকে জানতে পারি মোটামুটি ভাবে ১৫৯৪-১৬০৩ খ্রিঃ-এর মধ্যে তাঁর কাব্য রচিত হয়।<ref name="মিত্র">{{বই উদ্ধৃতি|last1=মিত্র|first1=সনৎকুমার(সঃ)|title=সাহিত্য টীকা|date=জানুয়ারি ২০১২|publisher=পুস্তক বিপণি|location=কোলকাতা|page=৮৪}}</ref> মুকুন্দের চণ্ডীমঙ্গলের অধিকাংশ ভনিতায় ''অভয়ামঙ্গল'' নামে কাব্যটির উল্লেখ পাওয়া যায়। গ্রন্থের ছত্রসংখ্যা প্রায় বিশ হাজার। মুকুন্দের গ্রন্থের এই গ্রন্থের তিনটি খণ্ডঃ দেবখণ্ড, আখেটিকখণ্ড ও বণিকখণ্ড। গ্রন্থটিতে মুকুন্দের "কবিত্বের বিবরণ" অর্থাত আত্মকথা অংশটির দুটি পৃথক রূপ বিভিন্ন পুঁথিতে পাওয়া যায়।
 
যদি এমন কোন গ্রন্থের নাম করতে হয় যাতে আধুনিক কালের, উপন্যাসের,রস কিছু পরিমাণে মেলে যেমন- নিপুণ পর্যবক্ষেণ, সহৃদয়তা, জীবনে আস্থা, ব্যাপক অভিজ্ঞতা সবই এতে যথোচিত পরিমাণে বর্তমান। মুকুন্দরাম শুদ্ধাচারী বামুন-পন্ডিতঘরের ছেলে, আজন্ম দেববিগ্রহ সেবক। কিন্তু তাঁর সহানুভূতি থেকে কেউই বঞ্চিত হয়নি - না বনের তুচ্ছতম পশু না জনপদের দুর্গততম মানুষ।সংস্কৃত অলঙ্কার প্রয়োগের পাশাপাশি লোক-ব্যবহার, ছেলেভোলানো, ছেলেখেলা, মেয়েলি ক্রিয়াকান্ড, ঘরকন্নার ব্যবস্থা, রান্নাবাড়া ইত্যাদি অনপেক্ষিত সামাজিক ও সাংসারিক ব্যাপারেও বিস্ময়কর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন।<ref name="sen"/>