নারিকেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Janilin.bappi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
২১ নং লাইন:
'''নারিকেল''', 'নারকোল' বা '''নারকেল''' একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ফল । নারিকেল গাছ বিরাট উঁচু আকারের হয় এবং এর কোনো ডালপালা গজায় না । কচি নারিকেলকে '''ডাব''' বলে । নারিকেলের উপর যে স্তর থাকে তাকে ছোবড়া বলে। ছোবড়ার পরে একটি কঠিন খোলা বা খোলস থাকে । এই কঠিন খোলার ভিতরে সাদা রঙয়ের শাঁস ও পানি থাকে । এই শাঁস ও পানি খাওয়া হয় । ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে<ref name="ReferenceA">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | last = সংবাদদাতা | first = হাসান ইমাম | title = নানা গুণের নারকেল | publisher = [[প্রথম আলো]] | date = নভেম্বর ০৩, ২০১৫| url = http://www.prothom-alo.com/life-style/article/672781/নানা-গুণের-নারকেলl | accessdate = ২৪ নভেম্বর, ২০১৬}}</ref>।
নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়।
 
 
==তথ্যসুত্র==