শৈলবালা ঘোষজায়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সূত্র
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
শৈলবালা [[বর্ধমান জেলা]]<nowiki/>য় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ছিল কুঞ্জবিহারী নন্দী। ১৯০৭ সালে বর্ধমানের [[মেমারী]] গ্রামের নরেন্দ্রমোহন ঘোষের সাথে তার বাল্য বিবাহ হয়। তিনি বর্ধমান রাজ বালিকা বিদ্যালয়ের কৃতি ছাত্রী ছিলেন। পিতা ও জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার কাছে প্রাথমিক শিক্ষা পান। বিবাহের পরে লেখাপড়া পরিবেশ ছিলনা কিন্তু তিনি লুকিয়ে রাত জেগে পড়তেন ও লিখতেন। 'শেখ আন্দু' উপন্যাসটি লিখে স্বানীর হাত দিয়ে তিনি প্রবাসী পত্রিকায় পাঠান। এই রচনাটিই তাকে খ্যাতি এনে দেয়। বাংলা নারী প্রগতিশীল সাহিত্যে শৈলবালা ঘোষজায়া একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.anandabazar.com/district/uttarbanga/%E0%A6%B8-%E0%A6%B8-%E0%A6%95-%E0%A6%A4-%E0%A6%AF-%E0%A6%96-%E0%A6%A8-%E0%A6%AF-%E0%A6%AE%E0%A6%A8-1.121484|title=সংস্কৃতি যেখানে যেমন|last=|first=|date=৭ মার্চ, ২০১৫|website=|publisher=আনন্দবাজার পত্রিকা|access-date=৯ জুলাই, ২০১৭}}</ref>
 
== সাহিত্য ও সম্মান ==
১৩২১ বঙ্গাব্দে শৈলবালা শেখ আন্দু উপন্যাসটি লিখে [[প্রবাসী (পত্রিকা)]] তে পাঠালে সেড়িসেটি পরেএপরের বছর প্রকাশিত হয় এবং বাংলা সাহিত্যজগতে আলোড়ন তোলে। এই আধুনিক চিন্তার উপন্যাসের নায়ক দরিদ্র মুসলিম ও নায়িকা হিন্দু। কবিকঙ্কন চন্ডীর ওপর গবেষনামূলক প্রবন্ধ লিখে সরস্বতী উপাধি পান তিনি। শৈলবালা ঘোষজায়ার প্রকাশিত ৩৮ টি গ্রন্থ ছাড়াও বিভিন্ন মাসিকপত্রে উপন্যাস, আত্মজীবনী ছোটগল্প ইত্যাদি প্রকাশিত ও সমাদৃত হয়েছে। তার রচিত গ্রন্থগুলির মধ্যে নমিতা, জন্ম অপরাধী, জন্ম অভিশপ্তা, ইমানদার, মুচি, বিনির্ণয়, গঙ্গাজল, তেজস্বতী, চৌকো চোয়াল, জয়পতাকা, স্মৃতিচিহ্ন, অন্তরের পথে ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তার স্বামী উন্মাদ রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যান, শৈলবালা নিজে এক চোখের দৃষ্টি হারালেও লেখালিখি চালিয়ে গিয়েছিলেন দীর্ঘকাল অবধি। তার সাহিত্যসেবার জন্যে নদীয়ার মানদ মন্ডলী তাকে 'সাহিত্য ভারতী' ও 'রত্নপ্রভা' উপাধি প্রদান করে।
 
== মৃত্যু ==