আবখাজিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
৯২ নং লাইন:
[[চিত্র:Abkhazia02.png|thumb|right|250px]]
[[চিত্র:Ridge view from pitsunda cape.jpg|thumb|left|200px|Abkhazia]]
'''আবখাজিয়া''' ([[আবখাজ ভাষা|আবখাজ ভাষায়]]: Аҧсны; [[জর্জীয় ভাষা|জর্জীয় ভাষায়]]: აფხაზეთი; [[রুশ ভাষা|রুশ ভাষায়]]: Абха́зия) [[ককেসাস পর্বতমালা|ককেসাস পর্বতমালার]] পাদদেশে অবস্থিত আইনত একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রশাসনিক অঞ্চল এবং কার্যত একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্র<ref>Olga Oliker, Thomas S. Szayna. Faultlines of Conflict in Central Asia and the South Caucasus: Implications for the U.S. Army. Rand Corporation, 2003, ISBN {{আইএসবিএন|0-8330-3260-7}}</ref><ref>[http://www.c-r.org/resources/occasional-papers/abkhazia-ten-years-on.php Abkhazia: ten years on.] By Rachel Clogg, Conciliation Resources, 2001</ref><ref>Medianews.ge. [http://www.medianews.ge/Politics/841.html Training of military operations underway in Abkhazia], August 21,2007</ref><ref>Emmanuel Karagiannis. Energy and Security in the Caucasus. Routledge, 2002. ISBN {{আইএসবিএন|0-7007-1481-2}}</ref>। তবে এটি এখনও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। অঞ্চলটি কৃষ্ণ সাগরের পূর্ব উপকূলে জর্জিয়ার সীমান্তের অভ্যন্তরে অবস্থিত; উত্তরে এটি রাশিয়ার সাথে সীমান্ত গঠন করেছে। এর রাজধানী সুখুমি।
 
আবখাজিয়া জর্জিয়ার অভ্যন্তরে একটি স্বায়ত্বশাসিত সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র হিসেবে সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল। ১৯৯১ সালের আগস্টে এটি জর্জিয়ার অংশ হিসেবে স্বাধীনতা লাভ করে। কিন্তু আবখাজিয়ার মুসলিম (মোট জনসংখ্যার ১৭.৮% ) এবং রুশ (১৪.৩%) সংখ্যালঘু সম্প্রদায় দুইটি এই বন্দোবস্তের পক্ষে ছিল না। প্রতিবেশী স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রজাতন্ত্র চেচনিয়ার মুসলিম স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তায় আবখাজিয়ার জর্জিয়া-বিরোধীরা জর্জিয়ার সেনাবাহিনীকে প্রতিহত করতে সক্ষম হয়। তারা আবখাজিয়ার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হাতে নেয় এবং বলপ্রয়োগের মাধ্যমে আবখাজিয়ায় বসবাসরত সংখ্যাগুরু জর্জীয় জনগোষ্ঠীকে (৪৫%) সেখান থেকে বিতাড়িত করতে সক্ষম হয়। ১৯৯৪ সাল নাগাদ আবখাজিয়াতে জর্জীয় লোক তেমন অবশিষ্ট ছিল না। জর্জিয়া পরাজয় স্বীকার করে এবং আবখাজিয়াকে সম্পূর্ণ স্বায়ত্বশাসন দেয়ার ব্যাপারে আলোচনা শুরু হয়।