মার্টিন নিম্যোলার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
AftabBot-এর করা 2580674 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
১ নং লাইন:
{{Infobox person
আজ ফ. মজহার হারিয়ে যেতে যেতেও শেষ পর্যন্ত হারিয়ে যায়নি।
|birth_name=ফেড্রিখ গুস্তাভ এমিল মার্টিন নাইমোলার
| name = মার্টিন নাইমোলার
| image =
| image_size = 180px
| caption = ১৯৯২ সালে মুদ্রিত একটি পোস্ট স্ট্যাম্পে মার্টিন নাইমোলারের ছবি।
| birth_date = ১৪ জানুয়ারি ১৮৯২
| birth_place = ;ইপস্ট্যাড, জার্মান সম্রাজ্য
| death_date = {{death date and age|df=yes|1984|3|6|1892|1|14}}
| death_place = পশ্চিম জার্মানি
| church = [[Evangelical Church of the old-Prussian Union]]<br />[[Confessional Church]]<br />[[Protestant Church in Hesse and Nassau]]<br />[[Evangelical Church in Germany]]| writings = ''[[First they came ...]]''
| congregations = St. Anne's in [[Dahlem (Berlin)|Dahlem, Germany]]
| offices_held = President, [[Evangelical Church in Hesse and Nassau]] (1945–1961)<br />President, [[World Council of Churches]] (1961–1968)
| title = ওরডিয়েন্ট প্যাস্টর
}}
'''ফেড্রিখ গুস্তাভ এমিল মার্টিন নাইমোলার'''বা '''মার্টিন নাইমোলার''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Friedrich Gustav Emil Martin Niemöller) (জন্ম:১৮৯২ - মৃত্যু: ১৯৮৪) ছিলেন [[জার্মানি|জার্মানির]] একজন [[নাৎসিনাৎসিবিরোধী]] ধর্মযাজক, কবি ও গ্রন্থকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি ছিলেন ন্যাশনাল কনজার্ভেটিব দল এবং এডলফ হিটলারের সমর্থক।<ref name="Stein">{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|url=http://www.history.ucsb.edu/faculty/marcuse/projects/niem/njm415/NatJewMonthly415.htm
|title=NIEMOELLER speaks! An Exclusive Report By One Who Lived 22 Months In Prison With The Famous German Pastor Who Defied Adolf Hitler
|first=Leo
|last=Stein
|publisher=The National Jewish Monthly
|month=May
|year=1941
|pages=284–5, 301–2}}</ref> তবে পরবর্তীতে তিনি ছিলেন কনফেশনাল চার্চের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম যা জার্মান প্রটেস্ট্যান্ট চার্চগুলোর নাৎজিকরনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল। এছাড়া তিনি নাৎজিদের আরিয়ান প্যারাগ্রাফের অন্যতম বিরোধী ছিলেন । ১৯৫০ সাল পর্যন্ত তিনি শান্তিবাদি ও যুদ্ধ বিরোধী হিসেবে সমাজের বিভিন্ন স্তরে কাজ করেন। তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় হো চিন মিনের সাথে দেখা করেন এবং পারমানবিক অস্ত্রের অপসারণের ক্যাম্পেইনের সাথে যুক্ত হন।
 
== বিখ্যাত কবিতা ==
এই রাষ্ট্রের শুরু থেকেই যে কতভাবে কত মানুষ হারিয়ে গিয়েছে তার হিসেব কি আমরা জানি। আমাদের জন্মের অনেক আগেই অনেক মানুষের এমন হারিয়ে যাবার খবর পড়েছি, অনেককে আবার দুস্কৃতিকারী বলে মেরে ফেলা হতো। তাদের অনেকেই আবার আদর্শিক রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। পড়েছি ১০৮৪'র মা। তাদের জন্য কত শব্দের সাথে পরিচিত হয়েছে যেমন- ক্রসফায়ার, এনকাউন্টার আরো কতো কী। একসময় যারা ক্রসফায়ারে পুলকিত হতো আজকে তারা আর হন না। আসলে তারা সবাই জানেন- কোন সুতো টানলে কোন পুতুল নাচে।
তাঁর "ওরা প্রথমতঃ এসেছিল" ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: [[:en:First they came ...| First they came ...]]) শীর্ষক কবিতাটি বিশ্বের সর্বত্র জনপ্রিয়। কবিতাটির প্রথম কয়েক লাইন এ রকম :
তারা সবাই পুতুল নাচের কিচ্ছাটা ভালোভাবেই জানেন।
<center>
সাধু সাবধান,
{{cquote|
 
"যখন ওরা প্রথমে কমিউনিস্টদের জন্য এসেছিল, আমি কোনো কথা বলিনি,
নির্লিপ্ত থাকার সুযোগ আর নেই---
 
একটা কবিতার কথা খুব মনে পড়ছে...
 
"যখন ওরা প্রথমে কমিউনিস্টদের জন্য এসেছিল, আমি কোনো কথা বলিনি,
 
কারণ আমি কমিউনিস্ট নই।
২৯ ⟶ ৪৮ নং লাইন:
আমার পক্ষে কেউ কোন কথা বলল না,
কারণ, কথা বলার মত তখন আর
কেউ বেঁচে ছিল না।"
}}</center>
 
== মৃত্যু ==
১৯৮৪ খৃস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু হয়।
{{অসম্পূর্ণ}}
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:জার্মান সাহিত্য]]