আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৮ নং লাইন:
 
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোর মধ্যে থেকেই প্রায় সব জাতীয়তাবাদমূলক বিষয়কে কার্যকর করেছিলেন। তিনি কলেজ স্ট্রীট ও রাজাবাজার ক্যাম্পাসে কলা ও বিজ্ঞান শাখার জন্য নতুন বিভাগসমূহ স্থাপন করেন এবং ‘দেশী ভাষা’ ও ‘প্রাচীন ভারতের ইতিহাস’ বিভাগ দুটি চালু করেন। বিদেশী ও ভারতীয় বহু খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ প্রফেসর হিসেবে বিভিন্ন বিভাগে নিযুক্ত হন। তিনি নিজে ব্যক্তিগতভাবে সমস্ত বিভাগের সিলেবাস প্রণয়নে তত্ত্বাবধান করেন। তিনি ছাত্রদের কল্যাণের জন্য যেমন উদ্বিগ্ন থাকতেন, তেমনি শিক্ষা ও পরীক্ষার ব্যাপারেও তিনি তাদের আগ্রহ সৃষ্টিতে অণুপ্রেরণা দিতেন।
== পরিবর্তিপরবর্তী জীবন ==
তিনি ১৯২১ থেকে ১৯২৩ সালের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো ভাইস-চ্যান্সেলর পদে অধিষ্ঠিত হন। এ সময়েই তিনি কলা ও বিজ্ঞান শাখার পি.জি. কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট হন। ১৮৮৯ সাল থেকেই তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেটের সবচেয়ে প্রভাবশালী সদস্য ছিলেন। তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান অণুপ্রেরণা। রাজনীতির সাথে জড়িত না হয়েই তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাশ্চাত্য ও জাতীয় শিক্ষার সুফলগুলি অত্যন্ত সফলতার সাথে সংযু্‌ক্ত করেন। এভাবে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক রেনেসাঁস ঘটিয়ে ফেলেন।
 
জাতীয় শিক্ষা কাউন্সিল কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমে জাতীয়তাবাদী চেতনার বহিঃপ্রকাশ স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হলেও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় অভিষ্ঠ লক্ষ্যে তাদের কাজকর্মে কোন অংশেই পিছিয়ে ছিলনা। তবে কারিগরি ও প্রযুক্তিবিদ্যায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অবদান বেশি রাখছিল। তখন পর্যন্ত ঔপনিবেশিক প্রভাব থাকার কারণে আশুতোষ মুখার্জী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের চরিত্রে সম্পূর্ণ পরিবর্তন সূচিত করতে পারে নি।
 
আশুতোষ মুখার্জী ১৯২৩ সালে [[কলকাতা হাইকোর্ট]] ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯২৪ সালের ২৫ মে পাটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।করেন
 
== তথ্যসূত্র ==