আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫০ নং লাইন:
এর আগে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো ও ১৮৮৯ সালে এর সিন্ডিকেটের সদস্যের পদ অলংকৃত করেন। তিনি ১৮৯৯ থেকে ১৯০৩ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। ১৯০২ সালে লর্ড কার্জন তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের সদস্য হিসেবে নিযুক্ত করেন। ১৯০৬ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদে অধিষ্ঠিত হন এবং ১৯১৪ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।
 
তাঁর ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে থাকাকালীন সমগ্র সময়টি বাংলায় স্বদেশীদের [[বঙ্গভঙ্গ]] বিরোধী আন্দোলন ছিল তুঙ্গে। জাতীয়বাদীরা সমালোচনা করে যে, [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ঔপনিবেশিক শিক্ষা ব্যবস্থায় জনসম্পদের উন্নয়ন ও জাতি গঠনের পারিপার্শ্বিক অবস্থা ছিল না। [[সতীশচন্দ্র মুখার্জী|সতীশচন্দ্র মুখার্জীর]] মতে এ পঁুথিগতপুঁথিগত, কেতাবি ও অবৈজ্ঞানিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্রিটিশ রাজের জন্য কেবল কারণিক তৈরি করছিল। ফলে ১৮৯৫ সালে সতীশচন্দ্র মুখার্জীর প্রতিষ্ঠিত ভগবত চতুস্পতি-এর মাধ্যমে শুরু হয় জাতীয় শিক্ষা আন্দোলন। এটি মূলত ভারতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য নিয়ে অগ্রসর হয়। ১৯০২ সালে এ প্রতিষ্ঠানটি [[ডন সোসাইটি|ডন সোসাইটিতে]] রূপান্তরিত হয়। ১৯০২ থেকে ১৯০৬ সালের মধ্যে এটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মডেল হিসেবে কাজ করে।
 
== শিক্ষাবিদ ==