ঈদুল ফিতর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
২৭ নং লাইন:
* [[আচে ভাষা|আচে]] – Uroë Raya Puasa Rojar Eid ("রোজা ভাঙ্গার উৎসব")
* [[আলবেনীয় ভাষা|আলবেনীয়]] – Fitër Bajrami, Bajrami i madh ("বড় উৎসব")
* [[আরবি ভাষা|আরবি]] – عيد الفطر Eidঈদুল Al-Fitrফিতর
* [[বাংলা ভাষা|বাংলা]] – রোজার ঈদ, ঈদুল ফিতর / Rozar Eid, Eid Ul-Fitr
* [[চীনা ভাষা|চীনা]] – ঐতিহ্যগত: 開齋節; সরলীকৃত: 开斋节 / Kāi zhāi jié ("endউপবাস ofউৎসবের fasting festivalশেষ")
* [[গ্রিক ভাষা|গ্রিক]] – Σεκέρ Μπαϊράμ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.kosnews24.gr/koinwnika/item/229789-dimotiko-symvoylio-ko-xronia-polla-gia-ti-mousoulmaniki-giorti-seker-bairam|title=Δημοτικό Συμβούλιο Κω:Χρόνια Πολλά για τη μουσουλμανική γιορτή «Σεκέρ Μπαϊράμ» - Kosnews24.gr|publisher=}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.iasmos.gr/exereyniste-ton-dimo/ekdiloseis|title=Εκδηλώσεις - Δήμος Ιάσμου - www.iasmos.gr|publisher=}}</ref> ("Sugar (or Sweet) Feast" from Turkish seker-sugar, sweet and bayram-feast)
* [[হিব্রু ভাষা|হিব্রু]] – עיד אל-פיטר
* [[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]] – ईद उल-फ़ित्र ("ঈদুল ফিতর")
৩৮ নং লাইন:
 
[[File:Muslims in Britain- Eid Ul Fitr Celebrations, 1941 D5163.jpg|thumb|১৯৪১ সালে ব্রিটেনে ঈদ পালন]]
 
== তারিখ ==
[[হিজরি বর্ষপঞ্জী]] অণুসারে [[রমজান]] মাসের শেষে [[শাওয়াল]] মাসের ১ তারিখে ঈদুল ফিতর উৎসব পালন করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|last=Ghamidi|first=Javed Ahmad|title=Mizan: A Comprehensive Introduction to Islam|publisher=Al-Mawrid|location=Lahore}}</ref> তবে এই পঞ্জিকা অণুসারে কোনও অবস্থাতে রমজান মাস ৩০ দিনের বেশি দীর্ঘ হবে না। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে রমজানের সমাপ্তিতে শাওয়ালের প্রারম্ভ গণনা করা হয়। ঈদের আগের রাতটিকে ইসলামী পরিভাষায় ‍‍লাইলাতুল জায়জা‌ (অর্থ: পুরস্কার রজনী) এবং চলতি ভাষায় "চাঁদ রাত" বলা হয়। শাওয়াল মাসের চাঁদ অর্থাৎ সূর্যাস্তে একফালি নতুন চাঁদ দেখা গেলে পরদিন ঈদ হয়, এই কথা থেকেই চাঁদ রাত কথাটির উদ্ভব। ঈদের চাঁদ স্বচক্ষে দেখে তবেই ঈদের ঘোষণা দেয়া ইসলামী বিধান। আধুনিক কালে অনেক দেশে গাণিতিক হিসাবে ঈদের দিন নির্ধারিত হলেও বাংলাদেশে ঈদের দিন নির্ধারিত হয় দেশের কোথাও না-কোথাও চাঁদ দর্শনের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্ত অণুসারে। দেশের কোনো স্থানে স্থানীয় ভাবে চাঁদ দেখা গেলে যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে ঈদের দিন ঠিক করা হয়। মুসলমানদের জন্য ঈদের পূর্বে পুরো [[রমজান]] মাস [[রোজা]] রাখা হলেও ঈদের দিনে রোজা রাখা নিষিদ্ধ বা [[হারাম]]।