মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সম্পাদনা)
২১:৪৩, ১৫ জুন ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
, ৬ বছর পূর্বে103.26.247.66-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে মোনায়েম-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ...
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
sit ase ki |
অ 103.26.247.66-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে মোনায়েম-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ... |
||
২৩ নং লাইন:
|website = [http://mbstu.ac.bd/ mbstu.ac.bd]
}}
'''মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়''' ({{lang-en|Mawlana Bhashani Science and Technology University}}) (সংক্ষেপে '''মাভাবিপ্রবি''') বাংলাদেশের একটি সরকারী পর্যায়ে পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় [[ঢাকা বিভাগ|ঢাকা বিভাগের]] অন্তর্গত [[টাঙ্গাইল জেলা|টাঙ্গাইলের]] সন্তোষে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা [[আবদুল হামিদ খান ভাসানী|মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর]] নামানুসারে। এখানকার পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি। পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এখানে শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
প্রতি বছর স্নাতক পর্যায়ে প্রায় ৭০০ জন শিক্ষার্থী এখানে ভর্তি হয়। শিক্ষকের সংখ্যা সাকুল্যে ১৫০ জন। <ref name="প্রথম সমাবর্তন " />
৮৭ ⟶ ৮৮ নং লাইন:
সাপ্তাহিক ছুটির দিন (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) বাদে প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ক্লাস হয়ে থাকে। প্রায়শই শিক্ষার্থীদের জন্য নানান জায়গায় শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৫টি আবাসিক হল রয়েছে, যার মধ্যে ৩টি ছাত্রদের জন্য এবং বাকি ২টি ছাত্রীদের জন্য। নানারকম আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ আরো কয়েকটি হল স্থাপনার বিষয়গুলো বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সবরকম প্রশাসনিক কর্মকান্ড সম্পন্ন করে এর প্রশাসনিক কার্যালয়। প্রশাসনিক কার্যালয়ের অধীনস্থ আরো নানারকম উপবিভাগ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া রয়েছে একটি শারীরিক শিক্ষা বিভাগ, যেটি শিক্ষার্থীদের জন্য যাবতীয় খেলাধুলার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক চর্চা কেন্দ্রটি পরিচালনা করে শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার সুবিধাদি
বছরজুড়েই ক্যাম্পাসে নানারকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলে এবং বিশেষ দিবস উদযাপিত হয়। যেমন - [[আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস]], [[স্বাধীনতা দিবস]], [[বিজয় দিবস]], [[মাওলানা ভাসানী]]র জন্ম ও প্রয়াণ দিবস, [[পহেলা বৈশাখ]], বসন্ত বরণ ইত্যাদি।
|