আলমগীর কবির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
|||
২১ নং লাইন:
'''আলমগীর কবির''' (ডিসেম্বর ২৬, ১৯৩৮ [[রাঙামাটি জেলা|রাঙামাটি জেলায়]] – জানুয়ারি ২০, ১৯৮৯) স্বনামধন্য [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] চলচ্চিত্র পরিচালক এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে বেশ কিছু প্রভাবশালী চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।<ref>[http://www.bfi.org.uk/features/imagineasia/guide/poll/bangladesh/08_rupali.html ], British Film Institute</ref> তার তিনটি চলচ্চিত্র ব্রিটিশ ফিল্ম ইন্সটিটিউটের "বাংলাদেশের সেরা ১০ চলচ্চিত্র" তালিকায় স্থান পেয়েছে।<ref>[http://www.bfi.org.uk/features/imagineasia/guide/poll/bangladesh/ ], BFI Top 10 Bangladeshi Films</ref>
২০০৮ সালে পরিচালক '''কাওসার চৌধুরী''' আলমগীর কবিরের কর্মজীবন নিয়ে
== প্রাথমিক জীবন ও কর্ম জীবন ==
৩০ নং লাইন:
১৯৬৬ সালে আলমগীর স্বদেশে ফিরে আসেন। বামপন্থী আন্দোলনে জড়িত থাকার কারণে আয়ূব সরকার তাকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে, তিনি একজন সাংবাদিক হিসেবে তার পেশাজীবন শুরু করেন এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই একজন চলচ্চিত্র সমালোচক হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ১৯৭১ সালে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|স্বাধীনতার যুদ্ধ]] নির্মাণ শুরু সময়ে, তিনি [[স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র|স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের]] ইংরেজি বিভাগে প্রধান হিসেবে যোগ দেন। তিনি নির্বাসিত বাংলাদেশ সরকারের প্রধান প্রতিবেদক হিসেবেও কাজ করেন। এ সময় তিনি প্রামান্যচিত্র নির্মাণের মাধ্যমে তার পরিচালক জীবন শুরু করেন।
[[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|স্বাধীনতার যুদ্ধের]] পরে, তিনি
== চলচ্চিত্র জীবন ==
আলমগীর কবির ১৯৭৩ সালে নির্মাণ করেন [[মুক্তিযুদ্ধ]] ভিত্তিক চলচ্চিত্র [[ধীরে বহে মেঘনা]]। এই চলচ্চিত্রটির নির্মাণশৈলী বাংলাদেশে নির্মিত যেকোনো মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র থেকে আলাদা। এটিতে কবির যুক্ত করেছেন মুক্তিযুদ্ধের ফুটেজ ও ফিকশন যেমন- মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ, মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধযাত্রা, ১৬ ডিসেম্বর ট্রাকভর্তি মুক্তিযোদ্ধাদের জয়ধ্বনি এবং ঘরে ফেরার দৃশ্য। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে ''বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি পুরস্কার'' (বাচসাস) এবং ''জহির রায়হান চলচ্চিত্র পুরস্কার'' লাভ করেন। এটি ছিল কবির পরিচালিত প্রথম
এরপর ১৯৭৫ সালে কবির নির্মাণ করেন তাঁর দ্বিতীয়
কবির ১৯৭৭ সালে নির্মাণ করেন তাঁর তৃতীয়
এরপর ১৯৭৯ সালে নির্মাণ করেন [[রূপালী সৈকতে]] এটি ছিল কবিরের চতুর্থ
১৯৮২ সালে কবির নির্মাণ করেন [[মোহনা]] চলচ্চিত্রটি, এটি তাঁর পরিচালিত পঞ্চম পূর্ণদৈর্ঘ্য্য চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য রচয়িতার হিসেবে একটি পুরস্কার লাভ করেন। এটি আন্তজার্তিকভাবেও বেশ প্রশংসিত হয়। ১৯৮২ সালের ''মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব''-এ ''মোহনা'' চলচ্চিত্রের জন্য কবির '''ডিপ্লোমা অফ মেরিট''' লাভ করেন।<ref name="চলচ্চিত্রের মুশকিল আসানে" />
কবির তাঁর ষষ্ঠ
কবির তাঁর দেড় যুগের চলচ্চিত্র জীবনে সর্বমোট সাতটি
== চলচ্চিত্রের তালিকা ==
|