তড়িৎ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শুভদীপ বসাক (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
শুভদীপ বসাক (আলোচনা | অবদান) →তড়িৎ আধান: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১২ নং লাইন:
প্রত্যেক পদার্থ অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত, এদেরকে পরমাণু বলে। প্রত্যেক পদার্থের পরমাণু আবার নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুর্ণায়মান ইলেকট্রন দ্বারা গঠিত। পদার্থ সৃষ্টিকারী মৌলিক কণাসমূহের মৌলিক ও বৈশিষ্ঠ্যমূলক ধর্মকেই তড়িৎ আধান বলে।
C.G.S. পদ্ধতিতে, দুটি সমপরিমাণ বিন্দু আধানকে শূন্যস্থানে কিংবা বায়ু মাধ্যমে এক সেমি দূরে রাখলে যদি এরা পরস্পরের ওপর এক ডাইন বল প্রয়োগ করে, তবে প্রতিটি বিন্দু-আধান কে একক আধান বলা হয়।
এর SI একক - কুলম্ব(C) ও CGS একক -স্ট্যাটকুলম্ব বা esu(electroStatic unit) । এছাড়াও রয়েছে অ্যাবকুলম্ব বা emu (electromagnetic unit) । যেখানে --
1 emu = 10 C = 3×10^10 esu
সুতরাং 1 কুলম্ব = 3× 10^9 স্ট্যাটকুলম্ব
তড়িৎ আধানকে q দ্বারা প্রকাশ করলে -
স্থির তাড়িতিক আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল (F)=(1/4πε)q1•q2/r²
[যেখানে কুলম্বের ধ্রুবক K = 1/4πε , ε = তড়িৎ ভেদ্যতা(permittivity) , q1 , q2 = দুটি বিন্দু তড়িৎ আধান ও r = বিন্দুদ্বয়ের মধ্যবর্তী সরলরৈখিক দূরত্ব
S.I. পদ্ধতিতে ε = 8.85×10–¹² C²/N•M²
ও K = 1 dyne•cm/esu² (CGS)
= 9 ×10^9 N•m²/C²(SI) ]
== তড়িৎ বিভব ==
|