লীলা মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
লীলার বাল্যজীবন কাটে [[শিলং|শিলঙে]] যেখানকার লরেটো কনভেন্টে তিনি পড়াশোনা করেন। [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইংরাজী পরীক্ষায় তিনি ইংরাজীতে সর্বোচ্চ নম্বর অর্জন করেন। তিনি অনেক বাংলা গল্প, প্রবন্ধ ও উপন্যাসের রচনা করে অনেক পুরস্কার ও সম্মান লাভ করেন। তিনি অনেক শিক্ষামূলক রচনা ও রম্যরচনা ইংরাজী থেকে বাংলায় অনুবাদও করেন।
 
১৯৩৩ সালে লীলা বিবাহ করেন দন্ত চিকিৎসক ডাঃ সুধীর কুমার মজুমদারকে। এই বিবাহে তাঁর পিতার প্রবল বিরোধিতা থাকা সত্ত্বেও তিনি তার স্বনির্বাচিত পাত্রকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করেন। পিতৃ পরিবারের অন্যান্যদের সঙ্গে সম্পর্ক অটুট থাকলেও পিতার সঙ্গে সম্পর্ক চিরকালের মতো ছিন্ন হয়। বিবাহিত জীবনে লীলা-সুধীর খুব সুখী দম্পতি ছিলেন। স্বামী আজীবন লীলার সাহিত্য চর্চায় উৎসাহী ছিলেন। তাঁদের একপুত্র ডাঃ রঞ্জন মজুমদার ও এক কন্যা কমলা চট্টোপাধ্যায়।
তাঁর প্রথম গল্প লক্ষ্মীছাড়া ১৯২২ সালে [[সন্দেশ (পত্রিকা)|সন্দেশ]] পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। [[১৯৬১]] সালে সত্যজিৎ রায় সন্দেশ পত্রিকা পনর্জীবিত করলে তিনি [[১৯৬৩]] থেকে [[১৯৯৪]] অবধি সাম্মানিক সহ-সম্পাদক হিসাবে পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, [[১৯৯৪]]-এ তাঁর স্বাস্থের অবনতির জন্য অবসর নেন।
 
তাঁর প্রথম গল্প লক্ষ্মীছাড়া ১৯২২ সালে [[সন্দেশ (পত্রিকা)|সন্দেশ]] পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। [[১৯৬১]] সালে সত্যজিৎ রায় সন্দেশ পত্রিকা পনর্জীবিত করলে তিনি [[১৯৬৩]] থেকে [[১৯৯৪]] অবধি সাম্মানিক সহ-সম্পাদক হিসাবে পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, [[১৯৯৪]]-এ তাঁর স্বাস্থের অবনতির জন্য অবসর নেন। তাঁর সাহিত্যস জীবন প্রায় আট দশকের।
 
তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রচনা হল: