ইস্কান্দার মির্জা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪৬ নং লাইন:
|serviceyears = ১৯২০–১৯২৮
|rank = [[File:US-O8 insignia.svg|20px]] [[মেজর জেনারেল]]
|commands = সেনা পুলিশ শাখা (মিলিটারী পুলিশ কোর)
|battles = [[ওয়াজিরিস্তান অভিযান (১৯৩৬–১৯৩৯)|ওয়াজিরিস্তান যুদ্ধ]]<br>[[ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৪৭]]
}}
ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কিছুকাল অবস্থান করার পর ইস্কান্দার মির্জা ইন্ডিয়ান পলিটিকাল সার্ভিসে যোগ দেন। ১৯৪৬ সালে তিনি ভারতের জয়েন্ট সেক্রেটারি হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর প্রধানমন্ত্রী [[লিয়াকত আলি খান]] তাকে প্রতিরক্ষা সচিব হিসেবে নিয়োগ দেন। [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|বাংলা ভাষা আন্দোলনের]] পর [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানে]] অস্থিরতা দেখা দিলে [[খাজা নাজিমুদ্দিন]] তাকে প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত করেন। ১৯৫৫ সালে [[মালিক গোলাম মুহাম্মদ|মালিক গোলাম মুহাম্মদের]] পর তিনি পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেলের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯৫৬ সালে [[পাকিস্তানের সংবিধান ১৯৫৬|সংবিধান প্রণয়নের]] পর তিনি প্রথম রাষ্ট্রপতি হন। তার রাষ্ট্রপতিত্বকালে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছিল। ১৯৫৮ সালে তিনি সংবিধান স্থগিত করে [[সামরিক আইন]] জারি করেন। সেনাপ্রধানকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক নিযুক্ত করা হয়। রাজনীতিতে সামরিক বাহিনীর প্রভাব তার সময়ে শুরু হয়। সামরিক আইন জারির বিশ দিন পর প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক [[আইয়ুব খান]] তাকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করেন। ইস্কান্দার মির্জা [[লন্ডন|লন্ডনে]] নির্বাসিত হন।
|