শম্ভুনাথ পণ্ডিত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্র সঠিকভাবে যোগ হল
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৯ নং লাইন:
}}
 
'''শম্ভুনাথ পণ্ডিত''' (জন্ম: [[১৮২০]] - মৃত্যু: [[৬ জুন]] [[১৮৬৭]]) একজন বাঙালি আইনজীবী, কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় বিচারপতি এবং [[বাংলার নবজাগরণ|বাংলার নবজাগরণেরনবজাগরণে]]<nowiki/>র উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব ।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
তার জন্ম হয়েছিল কলকাতায়। পিতা সদাশিব পন্ডিত ছিলেন কাশ্মীরি পন্ডিত বংশোদ্ভূত। কাকার কাছে প্রতিপালিত হন শম্ভুনাথ এবং লক্ষ্ণৌতে [[উর্দু ভাষা]] ও ফারসি শিক্ষা নেন। ১৪ বছর বয়েসে [[কলকাতা]]<nowiki/>র ওরিয়েন্টাল সেমিনারি স্কুলে পড়া শুরু করেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|first=প্রথম খণ্ড|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৫০৮}}</ref>
 
== কর্মজীবন ==
১৮৪১ সালে সদর দেওয়ানী কোর্টের নথি সংরক্ষকের কাজে যোগ দেন তিনি। আইন বিষয়ে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে মুহুরীর পদ পান ১৮৪৫ সালে। এই সময় একটি আইন বিষয়ক বই রচনা করলে সরকারের সু নজর পড়ে তার ওপর। ১৮৪৮ খৃষ্টাব্দে আইন পরীক্ষায় পাশ করে ফৌজদারি শাখায় ওকালতি করতে থাকেন। ১৮৫৫ সালে [[প্রেসিডেন্সি কলেজ|প্রেসিডেন্সি কলেজের]] আইনের অধ্যাপক, ১৮৬২ সালে সিনিয়র সরকারী আইনজীবী নির্বাচিত হন। ১৮৬৩ সালে [[কলকাতা উচ্চ আদালত|কলকাতা উচ্চ আদালতে]] প্রথম ভারতীয় বিচারপতি হিসেবে কাজ শুরু করেন ও আমৃত্যু এই পদে আসীন ছিলেন। [[হিন্দু প্যাট্রিয়ট]] পত্রিকায় আইন বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতেন। ভবানীপুর [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্মসমাজে]]<nowiki/>র সভাপতি ছিলেন। বেথুন স্কুল প্রতিষ্ঠা হলে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে ও স্ত্রী শিক্ষায় উৎসাহ প্রদান করতে নিজের কন্যাকে সেখানে ভর্তি করেন। বিচার ব্যবস্থা ও আইন সম্পর্কে তার বহু রচনা রয়েছে।<ref name=":0" />
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
কলকাতা শহরে তার নামে একটি বৃহৎ হাসপাতাল রয়েছে। কলিকাতা হাইকোর্টে তার একটি মুর্তি প্রতিষ্ঠিত আছে।
 
== তথ্যসূত্র ==
== বহি:সংযোগ ==
 
{{বাংলার নবজাগরণ}}