ডেভন ম্যালকম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →খেলোয়াড়ী জীবন: + |
অ টেমপ্লেটের নাম সংশোধন |
||
৪ নং লাইন:
| country = ইংল্যান্ড
| fullname = ডেভন ইউজিন ম্যালকম
| birth_date = {{
| birth_place = [[কিংস্টন|কিংস্টন, জামাইকা]]
| heightft = 6
৮৯ নং লাইন:
}}
'''ডেভন ইউজিন ম্যালকম''' ({{lang-en|Devon Malcolm}}; [[জন্ম]]: [[২২ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৬৩]]) কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী জামাইকান বংশোদ্ভূত সাবেক ইংরেজ ক্রিকেটার।<ref name="Cap">{{
== খেলার ধরণ ==
১৯৯০-এর দশকে ইংল্যান্ডের স্বল্প কয়েকজন প্রকৃত ফাস্ট বোলারদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তিনি। জামাইকার কিংস্টনে জন্মগ্রহণ করলেও ইংল্যান্ডের নাগরিক হন। ১৯৮৪ সালে [[Derbyshire County Cricket Club|ডার্বিশায়ারের]] পক্ষে তাঁর প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। এরপর ১৯৮৭ সালে ইংল্যান্ডের পক্ষে খেলার সুযোগ লাভ করেন। ৪০ টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও তিনি মাত্র দশটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশ নেয়ার সুযোগ পান। তিনি তাঁর সময়কালে বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার ছিলেন।
ব্যাট হাতে নিদারুণ ব্যর্থ হলেও তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল।<ref>[http://content-uk.cricinfo.com/ci/content/story/303300.html Cricinfo – The Jack of all rabbits<!-- Bot generated title -->]</ref> সচরাচর এগারো নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামতেন। ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে তাঁকে প্রায়শঃই [[ফিল টাফনেল|ফিল টাফনেলের]] সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতে হতো। বেশ কিছু দূর্দান্ত ছক্কা হাঁকাতেন ও ধারাভাষ্যকার [[Brian Johnston|ব্রায়ান জনস্টনের]] কাছে জনপ্রিয়তা পান। ক্রিকেট লেখক কলিন ব্যাটম্যান মন্তব্য করেন যে, ম্যালকম মনে প্রাণে কিন্তু সাবলীলভাবে মাঠে নামতেন ও জাতীয় বীর বনে যেতেন।<ref name="Cap"/>
১০১ নং লাইন:
১৯৮৯-৯০ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের প্রথম টেস্টে ইংল্যান্ড জয় পায়। দ্বিতীয় টেস্টে ম্যালকম দশ উইকেট তুলে নেন ও চার টেস্টের সিরিজে ১৯ উইকেট পান। এরফলে ঐ সফরে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন তিনি।
২০ আগস্ট, ১৯৯৪ তারিখে ওভালে সফরকারী [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে [[Fanie de Villiers|ফ্যানি ডি ভিলিয়ার্সের]] বলে ম্যালকমের হেলমেটে আঘাত লাগে। এরপর তিনি তাঁর জনপ্রিয় বাক্য "তুমি ইতিহাস হয়ে আছ" বলেন।<ref>{{
১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে অংশ নেয়ার পর ইংল্যান্ড দলের ম্যানেজার [[রে ইলিংওয়ার্থ|রে ইলিংওয়ার্থের]] সাথে সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে।<ref>{{
ম্যালকমের আট বছরের খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে ১৯৯৭ সালের অ্যাশেজ সিরিজের ওভালের চূড়ান্ত টেস্টে। তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সূত্রপাত ঘটে অ্যাশেজের পরাজয় ও সমাপ্তি ঘটে অ্যাশেজ টেস্ট জয়ের মাধ্যমে। কিন্তু, তিনি ১৪ ওভার বোলিং করে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংসের তৃতীয় বলে [[ম্যাথু এলিয়ট|ম্যাথু এলিয়টকে]] লেগ বিফোরের ফাদে ফেলে একটিমাত্র উইকেট পেয়েছিলেন। যদিও ইংল্যান্ডের পক্ষে শতাধিক উইকেট পেয়েছেন, কিন্তু তাঁর শেষ টেস্টের [[বোলিং গড়]] ছিল ৩৭-এর উপর।
|