ভূবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
সম্প্রসারণ |
||
১ নং লাইন:
{{বিজ্ঞান পার্শ্বদণ্ড}}
[[File:Volcano q.jpg|thumb|250px|A [[volcanic]] eruption is the release of stored energy from below the surface of Earth, originating from radioactive decay and gravitational sorting in the Earth's core and mantle, and residual energy gained during the Earth's formation<ref>Encyclopedia of Volcanoes, Academic Press, London, 2000</ref>]]
'''ভূবিজ্ঞান''' হল পৃথিবী ও এর ভূতাত্ত্বিক পদ্ধতিসমুহের বৈজ্ঞানিক আলোচনা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.memidex.com/earth-science|title=earth science |work=Memidex/WordNet Dictionary |accessdate=2012-06-11}}</ref> ভূবিজ্ঞানকে [[গ্রহ বিজ্ঞান|গ্রহ বিজ্ঞানের]] শাখা বিবেচনা করা হয় কিন্তু এর ইতিহাস আরো প্রাচীন। ভূবিজ্ঞানের অন্তর্গত বিষয়সমূহ হল [[ভূগোল]], [[স্থলমণ্ডল]], ও ভূ-পৃষ্ঠে অবস্থিত বৃহৎ নির্মাণাদি এবং [[বায়ুমণ্ডল]], [[জলমণ্ডল]], ও [[জীবমণ্ডল]]। সাধারণত ভূবিজ্ঞানীগণ [[ভূগোল]], [[কালনিরূপণবিদ্যা]], [[পদার্থ বিজ্ঞান]], [[রসায়ন]], [[জীববিজ্ঞান]] ও [[গণিত|গণিতের]] উপাদান ব্যবহার করে পৃথিবী কিভাবে বিবর্তিত হয়েছে এবং হচ্ছে তা নিরুপন করেন।
==গবেষণার ক্ষেত্র==
* [[ভূগোল]] - অন্তর্গত বিষয়সমূহ হল [[শিলা]]গঠিত ভূপৃষ্ঠ এবং এর উন্নয়ন। প্রধান উপশাখাসমূহ হল [[খনিজ বিজ্ঞান]] ও [[শিলাবিদ্যা]], [[ভূরসায়ন]], [[জীবাশ্মবিজ্ঞান]], [[স্তরবিদ্যা]], [[কাঠামোগত ভূবিদ্যা]], [[প্রকৌশলগত ভূবিদ্যা]], এবং [[পলিবিদ্যা]]।
* [[স্থানিক ভূগোল]] - অন্তর্গত বিষয়সমূহ হল [[ভূ-প্রকৃতিবিদ্যা]], [[মাটি গবেষণা]], [[জলবিদ্যা]], [[আবহাওয়াবিদ্যা]], [[জলবায়ুবিদ্যা]] এবং [[জীবভূগোল]]।<ref>Pidwirny, M. (2006)। "Elements of Geography" 2nd Edition. physicalgeography.net.</ref>
* [[ভূপ্রকৃতিবিদ্যা]] ও [[ভূগঠন]] - পৃথিবীর আকার বিষয় ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ প্রদান করে।
* [[মৃত্তিকা বিজ্ঞান]] - ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগ ও মৃত্তিকা গঠন পদ্ধতি বিষয়ে আলোকপাত করে।<ref>"Duane Gardiner, Lecture: Why Study Soils? excerpted from Miller, R.W. & D.T. Gardiner, 1998. Soils in our Environment, 8th Edition". nau.edu.</ref>
* [[বাস্তুসংস্থান]] - [[বায়োম]] ও প্রাকৃতিক পরিবেশের মিথষ্ক্রিয়তা নিরুপন করে।
* [[জলবিদ্যা]] - পানির গতি, বণ্টন, ও গুণাগুণ পর্যালোচনা করে।
* [[হিমবিদ্যা]] - পৃথিবীর হিমস্থান ([[হিমমণ্ডল]]) নিয়ে আলোকপাত করা হয়।
* [[বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান]] - ভূত্বক ও [[এক্সোস্পিয়ার]] (প্রায় ১০০০ কি.মি.) এর মধ্যে অবস্থিত পৃথিবীর গ্যাসীয় অংশ নিয়ে আলোচনা করে। প্রধান উপশাখাসমূহ হল [[ভূ-প্রকৃতিবিদ্যা]], [[জলবায়ুবিদ্যা]], [[বায়ুমণ্ডলীয় রসায়ন]] ও [[বায়ুমণ্ডলীয় পদার্থ বিজ্ঞান]]।
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:
|