নবায়নযোগ্য শক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Cybrian.saurav (আলোচনা | অবদান)
Cybrian.saurav (আলোচনা | অবদান)
২৯ নং লাইন:
 
=== ভূতাপ শক্তি ===
জিওথার্মাল এনার্জি বা ভূতাপ শক্তি হলো পৃথিবীর অভ্যন্তরের শক্তি। পৃথিবীর কেন্দ্র একটি গলিত ধাতুর পিন্ড যার তাপমাত্রা প্রায় ৬ হাজার ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। সেই তাপমাত্রা পৃথিবী পৃষ্ঠের নীচ পর্যন্ত পরিচলন পদ্ধতিতে চলে আসে। তাছাড়াও পৃথিবীর অভ্যন্তরের তেজস্ক্রিয় পদার্থ যেমন থোরিয়াম, ইউরেনিয়ামের ক্ষয়ের ফলে যে তাপ সৃষ্টি হয় সেটিও ভূ-পৃষ্ঠের নীচ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। এই তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা যায়। সাধারণ যেসব জায়গায় টেকটনিক প্লেটের কিনারা আছে বা উষ্ণ প্রস্রবণ আছে সেখানে ভূ-পৃষ্টের প্রায় এক-দুই কিলোমিটার নীচে পাইপ দিয়ে পানি চালনা করে বাষ্প করা হয়। যা থেকে পরবর্তিতে টার্বাইন চালানো করে বিদ্যুৎ পাওয়া যায়। আইসল্যান্ডের বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় চার-ভাগের এক ভাগ আসে ভূতাপ শক্তি থেকে। <ref>http://www.ucsusa.org/clean_energy/our-energy-choices/renewable-energy/how-geothermal-energy-works.html</ref>। কয়েক প্রকারের ভূতাপ শক্তি কেন্দ্র রয়েহে। যেমন-
# হাইপারথার্মাল বা উচ্চতাপী (প্রতি কি.মি. তে তাপমাত্রার পার্থক্য ৮০ ডিগ্রি কেলভিনের বেশি)
# সাবথার্মাল বা নিম্নতাপী (প্রতি কি.মি. তে তাপমাত্রার পার্থক্য ৪০-৮০ ডিগ্রি কেলভিন)
# নরমাল বা সাধারণ (প্রতি কি.মি. তে তাপমাত্রার পার্থক্য ৪০ ডিগ্রি কেলভিনের কম)
 
=== জলবিদ্যুৎ ===
৩৯ ⟶ ৪২ নং লাইন:
শহরের পচনশীল আবর্জনা এবং পয়নিষ্কাশিত আবর্জনা থেকে বায়োগ্যাস তৈরি করে বিদ্যুৎ পাওয়া যায়।
[[File:Wastetoenergy.gif|Waste To Energy Flow Graph |800px |শহুরে আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ|ফ্রেমহীন|কেন্দ্র|শহুরে আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ফ্লো গ্রাফ]]
 
=== হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ===
 
=== হাইড্রোজেন ফিউশন নিউক্লিয়ার পাওয়ার ===
 
==নবায়নযোগ্য জ্বালানির বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ==