মঙ্গল শোভাযাত্রা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.230.105.3-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 103.67.156.2-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
তথ্য বিভ্রাট
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[File:Bengali New Year 1422 01.jpg|thumb|মঙ্গল শোভাযাত্রা (২০১৫)।]]
'''মঙ্গল শোভাযাত্রা''' প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে আয়োজিত একটি তুলনামূলকভাবে নতুন [[পহেলা বৈশাখ|বর্ষবরণ]] উৎসব। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশের [[ঢাকাযশোর]] শহরে এটি প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব হিসাবে সারাদেশে এটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.thehindu.com/features/magazine/dramatic-dawn/article3360271.ece|title=Dramatic dawn|last=Habib|first=Haroon|newspaper=The Hindu|access-date=2016-11-30}}</ref>
 
[[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] চারুকলা ইন্সটিটিউটের উদ্যোগে প্রতিবছরই পহেলা বৈশাখে ঢাকা শহরের শাহবাগ-রমনা এলকায় এই মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2015/04/14/mangal-shobhajatra-for-removing-evil|title=‘Mangal Shobhajatra’ for removing evil|newspaper=bdnews24.com|access-date=2016-11-30}}</ref> এই শোভাযাত্রায় চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়াও বিভিন্ন স্তরের ও বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন ধরনের প্রতীকী শিল্পকর্ম বহন করা হয়। এছাড়াও বাংলা সংস্কৃতির পরিচয়বাহী নানা প্রতীকী উপকরণ, বিভিন্ন রঙ-এর মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মানুষ জমায়েত হয়। তবে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে প্রায় প্রতি জেলাসদরে এবং বেশ কিছু উপজেলা সদরে পহেলা বৈশাখে ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ আয়োজিত হওয়ায় ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ বাংলাদেশের নবতর সর্বজনীন সংস্কৃতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।