বিজ্ঞানের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
Nabil Mahmud Utsha (আলোচনা | অবদান)
বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{বিজ্ঞানের ইতিহাস}}
'''বিজ্ঞানের ইতিহাস''' বলতে আমরা এখানে বুঝব এমন ধরণের ঐতিহাসিক নিদর্শন বা ঘটনাসমষ্টি যা যুগে যুগে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে বিস্তার লাভ করেছে এবং যার ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থেকেছে সবসময়। মূলত বিজ্ঞান কধনওকখনোও থেমে থাকেনি, বরং বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার মাধ্যমেই পৃথিবী এগিয়েছে এবং বিভিন্ন যুগ অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় উপনীত হয়েছে। সত্যিকার অর্থে বিজ্ঞানের সূচনা মানব জন্মের শুরু থেকেই, পার্থক্য এই যে সে সময় মানুষ জানত না যে সে কি করেছে বা কোন সভ্যতার সূচনা ঘটতে চলেছে তার দ্বারা। প্রথম যে মানুষটি পাথরে পাথর ঘষে [[আগুন]] সৃষ্টি করেছিল সে কষ্মিনকালেও ভাবেনি যে সে একটি নব সভ্যতার জন্ম দিলো। এভাবেই চলেছিল অনেকটা কাল। তারপর একসময় যখন মানুষ তার কর্ম দেখে তার কাজের অর্থ ও গুরুত্ব বুঝতে পারল তখন সে তার কাজগুলোকে গুছিয়েএ আনার চেষ্টা করল। আর এভাবেই জন্ম নিলো [[বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি]]। তারপরের ইতিহাস হল বিপ্লবের ইতিহাস যার পরে আর মানব সভ্যতাকে আর কখনও পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
 
ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে যখন [[বৈজ্ঞানিক বিপ্লব|বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের]] সূচনা হয় তখন মানুষ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে জ্ঞানের বিবর্তনকেও পরিচালনা ও প্রত্যক্ষ করার যোগ্যতা অর্জন করে। এধরণের জ্ঞান এতটাই মৌলিক ছিল যে অনেকে (বিশেষত বিজ্ঞানের দার্শনিকরা) মনে করেন এই পরিবর্তনটি প্রাক বৈজ্ঞানিকতাকে নির্দেশ করে। অর্থাৎ যখন মানব মন বিকশিতই হয়নি তখনকার সময়কেও এটি অন্তর্ভুক্ত করে এবং নিগূঢ় অনুসন্ধান করে।