ব্যবহারকারী আলাপ:PRM RANGSA MARAK: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) →বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম: নতুন অনুচ্ছেদ |
|||
১ নং লাইন:
পিআএম রাংসা মারাক (জন্ম: ১২ আগষ্ট, ১৯৯৫খ্রিঃ) আমার নাম পিআরএম রাংসা মারাক। সবাই পেরস বলে ডাকে। আমার জন্ম তারানী গ্রামে। থানা- নালিতাবাড়ী, জেলা- শেরপুর। আমি একজন ছাত্র। বর্তমানে ইন্টার পরিক্ষা দিয়েছি। গরীব পরিবারের সন্তান। বাবার নাম অতিন্দ্র মানখিন। তিনি একজন রিক্সাচালক। মায়ের নাম অনতি রাংসা মারাক। তিনি ধর্মপিপাসু। সারাক্ষন ঈশ্বরের কথাই মুখে লেগে থাকে। ভাইয়ের নাম অভিজিৎ রাংসা মারাক। তিনি বেকার। বোনের নাম মালা ঘাঘ্রা।
শারীরিক বৈশিষ্ট্য
উচ্চতায় ৫ফুট ৬ইঞ্চি। ওজনে ৬৫কেজি। স্বাস্থবান। হাতের একটা ঘুষি খেলে যে কেউ অজ্ঞান হওয়ার মত। দৌড়ানো ছাড়া সকল প্রকার কাজ করতে পারি। তবে নাচটাই একটু কম।
শিক্ষাজীবন
আমি ২০০৪ সালে আমার পাশের গ্রামের স্কুলে আমার প্রথম ছাত্রজীবন শুরু করি। স্কুলের নাম সাধু আন্দ্রিয় প্রাথমিক বিদ্যালয়। আমি এই বিদ্যালয়ে প্রতিটি শ্রেণিতে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছি। আমার এখানকার ছাত্রজীবন শেষ হয় ২০০৯ সালে। এরপর শুরু হয় মাধ্যমিক পড়াশোনা নিজের ইউনিয়নের এক উচ্চবিদ্যালয় হলো রামচন্দ্রকুড়া উচ্চ বিদ্যালয়। এখানেই ভর্তি হয়ে পড়াশোনা চালায়। এখানকার শিক্ষকগণ আমার মেধাবীকতার জন্য আমাকে খুব ভালোবাসতেন। দুটি ক্লাসে আমি ছেলেদের মধ্য থেকে প্রথম হয়েছিলাম। এতে উদ্দিপনা পুরস্কারও পেয়েছিলাম। প্রধানশিক্ষক আমাকে আদর করতেন। বিএসসি সার আমাকে অংকের জন্য খুব ভালোবাসতেন। আমি ইংরেজী ও গণিতে বেশি পারদর্শী ছিলাম।মাধ্যমিক পড়াশোনার সময়কাল ছিল আমার ২০১০সাল থেকে ২০১৩সাল পর্যন্ত।২০১৪ সাল থেকে ২০১৭সাল পর্যন্ত আামার কলেজজীবন। কলেজে আমি একবার ফেইল করি। আমি এই সময় আইসিটিতে খুব পারদর্শী ছিলাম। যদিও আমি কাকরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদে ডিজিটাল সেন্টারের সহকারী উদ্যোক্তা ছিলাম। তবুও আমি এই বিষয়েই ফেইল করে বসি। আমি শেরপুর ইন্সটিটিউট সাইন্স এন্ড টেকনোলজি-তে ৬মাস মেয়াদী অফিস অ্যাপ্লিকেশন কোর্স শেষ করে সার্টিফিকেট অর্জন করেছি। তাছাড়া বাইবেল স্কুল থেকেও আমি প্রচুর জ্ঞান অর্জন করেছি।
অভিজ্ঞতা
আমার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আমি আমার জ্ঞানের কম্পিউটারকেই বলব। কারণ আমি জানি আমার মত দক্ষ যুবক আমার এলাকায় অদ্বিতীয়। আমি যথেষ্ট পারি কম্পিউটারের ব্যাপারে। অন্যদিকে আমাকে সবাই দাবারু বলেই জানে। কারণ আমি খুব দাবা খেলতে পারদর্শী। আমি এতই দাবা খেলতে পারি যে, আমার সমবয়সী কেহ আমার সাথে দাবা খেলতে চাইনা। তাছাড়াও আমি টুয়েনটি নাইন খেলতে পারি। আমার গ্রামের যুবকদের সাথে খেলায় মত্ত হয়ে যেতাম। খুব ভালো লাগতো। গান গাওয়া, বাঁশের বাঁশি বাজানো, ছবি আকা, অংক কষা, বই পড়া, টাইপ করা, এইচটিএমএল ডিজাইন ইত্যাদিও আমি যথেষ্ট করতে পারি।
সংক্ষিপ্ত পারিবারিক বিবরণ
#বাবাঃ অতিন্দ্র মানখিন।
#মাঃ অনতি রাংসা।
#ভাইঃ অভিজিৎ রাংসা।
#বোনঃ মালা ঘাঘ্রা।
#দাদাঃ মৃত বদেন্দ্র ঘাঘ্রা।
#দাদিঃ মৃত তেজমনি মানখিন।
#নানাঃ মৃত রবেন দাওয়া।
#নানিঃ বিজয়মনি রাংসা।
#মাসিঃ জসপিনা রাংসা, চৈত্রি রাংসা, পালবিনা রাংসা, সুনিতি রাংসা।
#আজংঃ ফুলতি রাংসা, নিয়তি রাংসা।
#মামাঃ রন্জন রাংসা, মন্জন রাংসা।
#কাকাঃ সমূয়েল মানখিন, পিট্রাস মানখিন।
#পিসিঃ সাবিনা মানখিন, শিলা মানখিন, কার্তিনা মানখিন,
বৈবাহিক অবস্থা
এখনো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হইনাই। তবে যখন বিবাহ করবো একজন ভালো মেয়ে, যাকে গুণবতী মেয়ে বলে তাকেই বিবাহ করবো।
জীবনের লক্ষ্য
জীবনের লক্ষ্য হলো একদিন সফল ওয়েবডিজাইনার হবো। দুটি সন্তানকে নিয়ে একটি সুন্দর পরিবার গঠন করবো। স্ত্রীকে একটি বিদ্যালয় তৈরী করে দিব। স্ত্রী সেখানে শিক্ষকতা করবে। নাতি-নাত্নি দেখার আপসোস আছে। বাবা-মাকে আমার মাথায় রেখে জীবন কাটাতে চাই। একটি ভাইয়ের জীবনের মানে তৈরী করানোই একটি ভালো কাজ মনে করি।৮০বছর বাঁচার স্বপ্ন দেখি।
খাদ্য
দুধ কাছে পেলে সকল মাছ-মাংস পচন্দ হয়না। দুধের চেয়ে আর কোনো কিছুকেই মন সায় দেয়না। টাকি মাছ দুই চোঁখের বিষ। খারিজাপা(গারোদের) খাইনা বললেই চলে। তবে বড়দিনে একটু খাই। টাকি মাছ ছাড়া সকল খাবার একটু আধটু খায়।
প্রিয়
খেলাধুলা, সাইকেল চালানো, গান গাওয়া, দাবা খেলা, মেরিজ খেলা, কম্পিউটার চালানো, টাইপিং, গাছে উঠা, জোকস্, বইপড়া, লেখালিখি, অংকন ইত্যাদি।
পদ/সম্মাননা
কাকরকান্দি যুব খ্রীষ্টিয় উদ্যোগ সমিতির সাংগঠনিক পদে দীর্ঘদিন যাবৎ দায়িত্বে আছি। ৬নং কাকরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের সহকারী উদ্যোক্তা পদেও অব্যাহত আছি।
|