সালমান শাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬ নং লাইন:
সালমান শাহ ১২ আগস্ট ১৯৯২ তাঁর মায়ের বান্ধবীর মেয়ে সামিরা হককে বিয়ে করেন। সামিরা হক ছিলেন একজন বিউটি পার্লার ব্যবসায়ী। তিনি সালমানের কিছু চলচ্চিত্রে তাঁর পোশাক পরিকল্পনাকারী হিসেবে কাজ করেন।<ref name="অন্তরে সালমান"/>
 
বাল বাল
== অভিনয়জীবন ==
=== নাটকে অভিনয় ===
সালমান ১৯৮৫ সালে [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বিটিভির]] ''আকাশ ছোঁয়া'' নাটক দিয়ে অভিনয়ের যাত্রা শুরু করেন। পরে দেয়াল (১৯৮৫), সব পাখি ঘরে ফিরে (১৯৮৫), সৈকতে সারস (১৯৮৮), নয়ন (১৯৯৫), স্বপ্নের পৃথিবী (১৯৯৬) নাটকে অভিনয় করেন।<ref name="রাজপুত্র সালমান"/> নয়ন নাটকটি সে বছর শ্রেষ্ঠ একক নাটক হিসেবে [[বাচসাস পুরস্কার]] লাভ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://bangla.thereport24.com/article/56053/index.html |title=সালমান শাহের নাটক ‘নয়ন’ |newspaper=দ্য রিপোর্ট |date=সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৪ |accessdate=৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> এছাড়া তিনি ১৯৯০ সালে [[মঈনুল আহসান সাবের]] রচিত উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ''পাথর সময়'' ও ১৯৯৪ সালে ''ইতিকথা'' ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেন।<ref name="অন্তরে সালমান"/>
 
=== চলচ্চিত্রে অভিষেক ===
প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে সালমান শাহ চলচ্চিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আনন্দ মেলা তিনটি হিন্দি ছবি 'সনম বেওয়াফা' 'দিল' ও 'কেয়ামত সে কেয়ামত তক' এর কপিরাইট নিয়ে সোহানুর রহমান সোহানের কাছে আসে এর যে কোন একটির বাংলা পুনঃনির্মাণ করার জন্য কিন্তু তিনি উক্ত ছবিগুলোর জন্য উপযুক্ত নায়ক-নায়িকা খুঁজে না পেয়ে সম্পূর্ণ নতুন মুখ দিয়ে ছবি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। নায়িকা হিসেবে [[মৌসুমী]]কে নির্বাচিত করলেও নায়ক খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তখন নায়ক আলমগীরের সাবেক স্ত্রী [[খোশনুর আলমগীর]] 'ইমন' নামে একটি ছেলের সন্ধান দেন। প্রথম দেখাতেই তাকে পছন্দ করে ফেলেন পরিচালক এবং সনম বেওয়াফা ছবির জন্য প্রস্তাব দেন, কিন্তু যখন ইমন 'কেয়ামত সে কেয়ামত তক' ছবির কথা জানতে পারেন তখন তিনি উক্ত ছবিতে অভিনেয়র জন্য পীড়াপীড়ি করেন।
তাঁর কাছে ''কেয়ামত সে কেয়ামত তক'' ছবি এতই প্রিয় ছিলো যে তিনি মোট ২৬ বার ছবিটি দেখেছেন বলে পরিচালক কে জানান। শেষ পর্যন্ত পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান তাঁকে নিয়ে ''কেয়ামত থেকে কেয়ামত'' চলচ্চিত্রটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন এবং ইমন নাম পরিবর্তন করে সালমান শাহ রাখা হয়।<ref name=kal09>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=ইমন থেকে সালমান|url=http://www.kalerkantho.com/feature/ronger-mela/2016/09/01/400275|newspaper=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]] |date=১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |location=ঢাকা, বাংলাদেশ|accessdate=১ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref> পরে মৌসুমীর বিপরীতে তিনি আরও তিনটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ছবি তিনটি হল [[অন্তরে অন্তরে]] (১৯৯৪), [[স্নেহ (চলচ্চিত্র)|স্নেহ]] (১৯৯৪) ও [[দেনমোহর (চলচ্চিত্র)|দেনমোহর]] (১৯৯৫)। [[শিবলী সাদিক]] পরিচালিত ''অন্তরে অন্তরে'' হিন্দি চলচ্চিত্র ''আও পেয়ার করে''র আনঅফিসিয়াল রিমেক, ''স্নেহ'' পরিচালনা করেছেন [[গাজী মাজহারুল আনোয়ার]] ও শফি বিক্রমপুরী পরিচালিত ''দেনমোহর'' হিন্দি চলচ্চিত্র ''সনম বেওয়াফা''র অফিসিয়াল রিমেক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://bangla.thereport24.com/article/56094/index.html |title=সালমান-মৌসুমীর রসায়ন |newspaper=দ্য রিপোর্ট |date=সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৪ |accessdate=৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref>
 
=== চলচ্চিত্রে সাফল্য ===
তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র [[জহিরুল হক]] ও [[তমিজউদ্দিন রিজভী]] পরিচালিত [[তুমি আমার]] চলচ্চিত্রটি ব্যবসাসফল হয়। পরিচালক জহিরুল হক চলচ্চিত্রটির কিছু অংশ নির্মাণ করার পর মারা যান। পরে তমিজউদ্দিন রিজভী বাকি কাজ শেষ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://dailyvorerpata.com/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%85%E0%A6%AE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9/ |title=স্মরণ : অমর নায়ক সালমান শাহ |newspaper=দৈনিক ভোরের পাতা |author=গোলাম রিয়াদ |date=৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ |accessdate=৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> এই চলচ্চিত্রে প্রথমবারের মত তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেন [[শাবনূর]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.prothom-alo.com/entertainment/article/311851 |title=একে অন্যের চোখের ইশারা বুঝতে পারতাম: শাবনূর |newspaper=দৈনিক প্রথম আলো |date=সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৪ |accessdate=৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> পরে তার সাথে জুটি বেধে একে একে [[সুজন সখি]] (১৯৯৪), [[বিক্ষোভ]] (১৯৯৪), [[স্বপ্নের ঠিকানা]] (১৯৯৪), [[মহামিলন]] (১৯৯৫), [[বিচার হবে]] (১৯৯৬), [[তোমাকে চাই]] (১৯৯৬), [[স্বপ্নের পৃথিবী]] (১৯৯৬), [[জীবন সংসার]] (১৯৯৬), [[চাওয়া থেকে পাওয়া]] (১৯৯৬), [[প্রেম পিয়াসী]] (১৯৯৭), [[স্বপ্নের নায়ক]] (১৯৯৭), [[আনন্দ অশ্রু]] (১৯৯৭), [[বুকের ভিতর আগুন]] (১৯৯৭) সহ মোট ১৪টি ছবিতে অভিনয় করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://bangla.thereport24.com/article/124284/index.html |title=সালমান শাহ’র নায়িকারা |newspaper=দ্য রিপোর্ট |date=সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৫ |accessdate=৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> সবকটি ছবি ব্যবসাসফল হয়।
 
== চলচ্চিত্রের তালিকা ==