১৭৫৭ এরসালের ২৩ শে জুন [[পলাশীর যুদ্ধ|পলাশীর যুদ্ধের]] সময় মোহনলাল সিরাজের প্রতি অবিচল বিশ্বস্ততায় যুদ্ধ করেছিলেন। গোলাম হোসেন রচিত’রচিত 'সয়ার-উল-মুতাখেরিন' গ্রন্থ থেকে জানা যায়, মীর মদনের মৃত্যুর পরেও মোহনলালের একক চেষ্টায় যুদ্ধের গতি সিরাজের অনুকূলে ছিল<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.dailysangram.com/post/210371-নবাবি-আমল-ও-বাংলার-নবাব-সিরাজউদ্দৌলা|title=নবাবি আমল ও বাংলার নবাব সিরাজদ্দৌলা|last=|first=|date=৩১অক্টোবর, ২০১৫|website=|publisher=দৈনিক সংগ্রাম|access-date=09.12.16}}</ref>। কিন্তু নিজ অদূরদর্শিতা ও মানসিক দুর্বলতাহেতু তরুনতরুণ নবাব সিরাজ [[মীরজাফরমীর জাফর]] প্রমুখ বিশ্বাসঘাতকদের প্রভাবে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। ফলত: নবাববাহিনীনবাব বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় ও শোচনীয় পরাজয় ঘটে। ঐতিহাসিক [[যদুনাথ সরকার|যদুনাথ সরকারের]] মতে মোহনলাল যুদ্ধে আহত হন। যুদ্ধ পরবর্তী পর্যায়ে তারতাঁর বড়োবড় ছেলে (পূর্নিয়ার নায়েব নাজিম,) শ্রীমন্ত লাল মীরনেরমিরনের হাতে মারা যান। ছোটছেলেছোট ছেলে হুক্কা লাল পালিয়ে আত্মরক্ষা করেন।<ref name=":1" />