আশরাফ সিদ্দিকী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৩ নং লাইন:
 
==সাহিত্য জীবন==
দেশবিভাগের পর অভাবের তাড়নায় এক স্কুল শিক্ষক তার পরিবারের সবাইকে নিয়ে আত্মহত্যা করে। এই ঘটনা তাকে নাড়া দেয় এবং তার সাহিত্য রচনার প্রেরনাপ্রেরণা হয়ে দাড়ায়।দাঁড়ায়। তিনি লেখেন ''তালেব মাষ্টার'' নামে একটি কবিতা, যা ১৯৫০ সালে ''তালেব মাষ্টার ও অন্যান্য কবিতা'' কাব্যসংকলনে স্থান পায়। এরপর প্রকাশিত হয় তার কাব্যগ্রন্থ সাত ভাই চম্পা, বিষকন্যা, ও উত্তরের তারা। ১৯৬৫ সালে ''রাবেয়া আপা'' নামক গল্প দিয়ে গল্পকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। কিন্তু ''গলির ধারের ছেলেটি'' তাকে গল্পকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।<ref name="সাহিত্য ভাণ্ডার"/> এ গল্প অবলম্বনে প্রখ্যাত [[চলচ্চিত্র পরিচালক]] [[সুভাষ দত্ত]] পরিচালিত [[ডুমুরের ফুল]] চলচ্চিত্রটি একাধিক [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] লাভ করে।<ref name=Folklorist/>
 
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ে লোক সাহিত্য বিষয়ে পড়াকালীন তিনি রচনা করেন শিশুতোষ সাহিত্য ''সিংহের মামা ভোম্‌বল দাস'' যা ১১ টি ভাষায় অণুদিতঅনূদিত হয়। এছাড়া বাংলাদেশের লোক সাহিত্য নিয়ে লিখেন ''লোক সাহিত্য প্রথম খন্ড''। এরই ধারাবিহিকতায় কিংবদন্তির বাংলা, শুভ নববর্ষ, লোকায়ত বাংলা, আবহমান বাংলা, বাংলার মুখ বইগুলো প্রকাশিত হয়। ছোটবেলায় মায়ের কাছ থেকে শুনা রূপকথার গল্প থেকে অণুপ্রাণিত হয়ে ১৯৯১ সালে লেখেন ''বাংলাদেশের রূপকথা'' নামক বইটি।<ref name="নববর্ষা"/>
 
==সাহিত্যকর্ম==