তিনি ১৯২৩ সালে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]<nowiki/>র বরিশালের বিখ্যাত গুহঠাকুরতা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পারিবারিকভাবেই একটাপারিবারিকভাবে সাংস্কৃতিক পরিবেশের মধ্যে বেড়ে উঠেছিলেন। ছোটবেলায় নৃত্য ও সংগীতের অনুশীলন করেন ও গান শেখেন। বিশ্বভারতীর [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়|বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালযয়েবিশ্ববিদ্যালয়ে]]<nowiki/>র অধ্যাপক শৈলজারঞ্জন মজুমদারে ছিলেন তার শিক্ষক। সংগীত ও নৃত্য ছাড়াও অভিনয়ের প্রতি আকর্ষণ ছিল। মাত্র ছয় বছর বয়সে অভিনয়ে হাতেখড়ি; রবীন্দ্রনাথের [[ডাকঘর (নাটক)|ডাকঘরে (নাটক)]] নাটকে অমলের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এরপর রবীন্দ্রনাথের [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররেঠাকুরে]]<nowiki/>র প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে কলকাতার[[কলকাতা]]<nowiki/>র জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে ‘মায়ার খেলা’ নাটকে অভিনয় করেন তিনি।
== অভিনয় ও পরিচালনা ==
খ্যাতনামা চিত্রনির্মাতা প্রতিষ্ঠান নিউ থিয়েটারসেরথিয়েটার্সের ‘মহাপ্রস্থানের পথে’ (১৯৫২) ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রেচলচ্চিত্র তারজীবনে পথচলাপ্রবেশ শুরু।করেন। চিত্রনাট্যকার বিনয় চট্টোপাধ্যায় একাজে প্রথম সহায়তা করেন। প্রথম ছবিতেই অভিনয়ের ক্ষমতা প্রমাণ করেন এবং একের পর এক ছবিতে সফলভাবে অভিনয় করে গেছেন।গেছেন এসবেরঅরুন্ধতী দেবী। এর মধ্যে ‘নদ ও নদী’ (১৯৫৪), ‘বকুল’ (১৯৫৪), ‘সতী’ (১৯৫৪), ‘প্রশ্ন’ (১৯৫৪), ‘গোধূলি’ (১৯৫৫), ‘মা’ (১৯৬০), ‘পঞ্চতপা’ (১৯৬০), ক্ষুধিত পাষাণ (১৯৬০) ও ‘দুজনার’ (১৯৫৫) অন্যতম। তিনি বেশ কয়েকটি ছবি পরিচালনাও করেন। বিখ্যাত পরিচালক [[তপন সিংহ|তপন সিংহহেসিংহে]]<nowiki/>র সাতগেসাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি।
