অরুন্ধতী দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
জীবনী বিশদে যোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
হটক্যাট
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
তিনি ১৯২৫১৯২৩ সালে বাংলাদেশের[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]<nowiki/>র বরিশালের বিখ্যাত গুহঠাকুরতা পরিবারে জন্গ্রমহণজন্মগ্রহণ করেন। পারিবারিকভাবেই একটা সাংস্কৃতিক পরিবেশের মধ্যে বেড়ে উঠেছিলেন। ছোটবেলায় নৃত্য ও সংগীতের অনুশীলন করেন ও গান শেখেন। বিশ্বভারতীর [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়|বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালযয়ে]] অধ্যাপক শৈলজারঞ্জন মজুমদারে ছিলেন তার শিক্ষক। সংগীত ও নৃত্য ছাড়াও অভিনয়ের প্রতি আকর্ষণ ছিল। মাত্র ছয় বছর বয়সে অভিনয়ে হাতেখড়ি; রবীন্দ্রনাথের ‘ডাকঘর’[[ডাকঘর (নাটক)|ডাকঘরে (নাটক)]] নাটকে অমলের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এরপর রবীন্দ্রনাথের [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররে]] প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে ‘মায়ার খেলা’ নাটকে অভিনয় করেন তিনি।
 
== অভিনয় ও পরিচালনা ==
খ্যাতনামা চিত্রনির্মাতা প্রতিষ্ঠান নিউ থিয়েটারসের ‘মহাপ্রস্থানের পথে’ (১৯৫২) ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে তার পথচলা শুরু। চিত্রনাট্যকার বিনয় চট্টোপাধ্যায় নিউএকাজে থিয়েটারসেরপ্রথম সঙ্গেসহায়তা তাকে যোগাযোগ করিয়ে দেন।করেন। প্রথম ছবিতেই অভিনয়ের ক্ষমতা প্রমাণ করেন এবং।এবং একের পর এক ছবিতে সফলভাবে অভিনয় করে গেছেন। এসবের মধ্যে ‘নদ ও নদী’ (১৯৫৪), ‘বকুল’ (১৯৫৪), ‘সতী’ (১৯৫৪), ‘প্রশ্ন’ (১৯৫৪), ‘গোধূলি’ (১৯৫৫), ‘মা’ (১৯৬০), ‘পঞ্চতপা’ (১৯৬০), ক্ষুধিত পাষাণ (১৯৬০) ও ‘দুজনার’ (১৯৫৫) অন্যতম। তিনি বেশ কয়েকটি ছবি পরিচালনাও করেন।  বিখ্যাত পরিচালক [[তপন সিংহ|তপন সিংহেরসিংহহে]]<nowiki/>র সাতগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি।
 
== তথ্যসূত্র ==