শান্তা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
অরন্যে -> অরণ্যে
৮ নং লাইন:
দশরথ ও কৌশল্যার মেয়ে হয়ে জন্মালেও অঙ্গ্রাজ রোমপাদ ও তার মহিষী বার্ষিণী (যে সম্পর্কে কৌশল্যার বোন) তাকে দত্তক নেয়। ঋষি বিভাণ্ড ও অপ্সরা উর্বশীরপুত্র ঋষ্যশৃঙ্গকে বিবাহ করে উনি উনার পিতার রাজ্যকে খরামুক্ত করেছিলেন। পরবর্তীকালে উনার ও রাজা দশরথের অনুরোধে ঋষ্যশৃঙ্গ পুত্রকামাষ্টি যজ্ঞ করেন। যার ফলে কৌশল্যা ও দশরথের অন্য দুই স্ত্রী কৈকেয়ী ও সুমিত্রাও গর্ভধারন করেন।<ref name=".B. Kanuga">{{বই উদ্ধৃতি|last=Kanuga|first=Professor G.B.|title=The Immortal Love of Rama|year=1993|publisher=Yuganter Press|location=New Delhi|pages=48–49|url=http://books.google.co.in/books?id=zHgW9SezCqoC&pg=PA48&dq=shanta,ramayan&hl=en&ei=Fuq_TuzEEInqrAfRjvH0AQ&sa=X&oi=book_result&ct=result&resnum=3&ved=0CDgQ6AEwAg#v=onepage&q=shanta%2Cramayan&f=false}}</ref>
 
কথিত আছে বিভাণ্ড মুনির তপস্যা ভঙ্গ করতে দেবরাজ ইন্দ্র উর্বশীকে পাঠালে অপ্স্রা মুনিকে প্রেমজালে আবদ্ধ করেন ও মুনির ঔরসে অপ্স্রার গর্ভে ঋষ্যশৃঙ্গ জন্মায়। পুত্রের জন্মের পর স্বর্গের নটী স্বর্গে ফিরে গেলে বিভাণ্ডের খুব ক্রোধ জন্মায়। তাই সে নিজের পুত্রকে নারীদের স্নগস্রব থেকে দূরে রাখার জন্য এক নিররন ও গভীর অরন্যেঅরণ্যে প্রবেশ করেন। সেই থেকে ঋষিশৃঙ্গ একা বেড়ে ওঠে প্রকৃতির কোলে। রোমপাদ একবার এক ব্রাক্ষ্মণকে অপমান করায় সে তাকে অভিশাপ দেয় যে রাজ্যে খরা নেমে আসুক। তখন শান্তা অনেক অনুনয় করলে ব্রাক্ষ্মণ বলেন যে জন্মের পরমূহুর্ত থেকে যে পুরুষ কোন নারীকে দর্শন করেনি সে যদি অঙ্গ্রাজ্যে এসে শান্তাকে বিবাহ করে তবেই বৃষ্টি নামবে। ফলে অনেক তপস্যা ও কষ্ট স্বীকার করে শান্তা ঋষ্যশৃঙ্গকে পরিণয় করে ও অবশেষে ব্রাক্ষ্মণের অভিশাপ থেকে রাজ্যকে রক্ষা করেন।<ref name=".B. Kanuga"/>
 
==তথ্যসূত্র==