ব্যবস্থা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২১ নং লাইন:
 
<blockquote>"পদ্ধতি" অর্থ "কোনো কিছুকে দেখা"। কোনো পদ্ধতি পেতে হলে অবশ্যই তোমার বেশ উন্নত দৃষ্টিকোন থাকা প্রয়োজন।দর্শনশাস্ত্রে দেকার্তের পূর্বে কোনো পদ্ধতি ছিল না,
প্লেটোর কোনো পদ্ধতি ছিল না, এরিস্টটলের কোনো পদ্ধতি ছিল না।</blockquoteref name ="Marshall1967">
Marshall McLuhan in: McLuhan: Hot & Cool. Ed. by Gerald Emanuel Stearn. A Signet Book published by The New American Library, New York, 1967, p. 288.</ref><ref>
{{cite book
| last1 = McLuhan
| first1 = Marshall
| author-link1 = Marshall McLuhan
| chapter = 4: The ''Hot and Cool'' Interview
| editor1-last = Moos
| editor1-first = Michel
| editor1-link =
| title = Media Research: Technology, Art and Communication: Critical Voices in Art, Theory and Culture
| url = https://books.google.de/books?id=hZR_AgAAQBAJ
| series = Critical Voices in Art, Theory and Culture
| publisher = Routledge
| publication-date = 2014
| page = 74
| isbn = 9781134393145
| accessdate = 2015-05-06
| quote = 'System' means 'something to look at'. You must have a very high visual gradient to have systematization. In philosophy, before Descartes, there was no 'system.' Plato had no 'system.' Aristotle had no 'system.'
}}
</ref></blockquote>
 
ঊনবিংশ শতাব্দীতে [[তাপগতিবিদ্যা]] পড়ুয়া একজন ফ্রেঞ্চ পদার্থবিদ [[নিকোলাস লিওনার্ড সাদি কার্নট]] প্রকৃতি বিজ্ঞানে "পদ্ধতি" ধারণাটির উন্নয়ন সাধিত করেন। ১৮২৪ সালে তিনি বাষ্পীয় ইঞ্জিনে একটি পদ্ধতির চর্চা করেন যার নাম তিনি দিয়েছিলেন ওয়ার্কিং সাবস্টেন্স (মূলত পানির বাষ্পের একটি ব্যাবস্থা)। এটি নির্ভর করে পদ্ধতিটির কাজ করার সক্ষমতার উপর, যখন এতে তাপ প্রয়োগ করা হয়। ওয়ার্কিং সাবস্টেন্সকে রাখা যায়, হয় একটি বয়লারের সাথে বা ঠাণ্ডা জলাধারের(ঠাণ্ডা পানির বাষ্প) সাথে অথবা একটি পিস্টনের সাথে(যাতে ওয়ার্কিং সাবস্টেন্স এটাকে ঠেলে/চাপ দিয়ে কাজ করতে পারে)
১৮৫০ সালে জার্মান পদার্থবিদ [[রুডলফ ক্লসিয়াস]] আশেপাশের পরিবেশের ধারণাটিকে যুক্ত করে চিত্রটিকে সাধারন রূপ দেন এবং "পদ্ধতি" প্রসঙ্গে ওয়ার্কিং বডি নামটির ব্যাবহার শুরু করেন।
 
জীববিজ্ঞানী [[লুডউইগ ভন বার্তালানফি]] (১৯০১-১৯৬৪) [[সাধারণ পদ্ধতি তত্ত্ব]] এর একজন অন্যতম উদ্ভাবক। ১৯৪৫ সালে তিনি উপস্থাপন করেন, পদ্ধতি বা তার উপশ্রেণীগুলো সরলীকরণের মডেল, নীতি ও সূত্র, তাদের একটি বিশেষ প্রকৃতির নিরপেক্ষতা, তাদের গঠনকারী উপাদানের বৈশিষ্ট্য এবং তাদের মধ্যকার সম্পর্ক বা বল।<ref name="Bertalanfy1945">1945, ''Zu einer allgemeinen Systemlehre,'' Blätter für deutsche Philosophie, 3/4. (Extract in: Biologia Generalis, 19 (1949), 139–164.</ref>
 
 
[[নরবার্ট উইনার]] (১৮৯৪-১৯৬৪) এবং [[রোজ এ্যাশবি]],যারা পদ্ধতিতে গণিতের ব্যাবহারের উদ্ভাবক, পদ্ধতির ধারণাতে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন এনেছেন।<ref name="Bertalanfy1945">1945, ''Zu einer allgemeinen Systemlehre,'' Blätter für deutsche Philosophie, 3/4. (Extract in: Biologia Generalis, 19 (1949), 139–164.</ref>
 
 
১৯৮০ সালে [[জন এইচ. হল্যান্ড]] (১৯২৯ - ) , [[মারি গ্যাল-মান]] (১৯২৯ - ) এবং অন্যান্যরা [[সান্টা ফে ইন্সিটিউট]] এ "জটিল অভিযোজিত পদ্ধতি" বা "কমপ্লেক্স এডাপ্টিভ সিস্টেম" শব্দটি উদ্ভাবন করেন।