অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Syed Abdul Kader (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Syed Abdul Kader (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার ৪০ বছর বয়সের আগে হয় না বললেই চলে আর অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমার অর্ধেকই হয় ৭০ বছরের বেশী বয়সীদের<sup>[৪]</sup>। অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকিসমূহের মধ্যে আছে ধূমপান, স্থূলতা, বহুমূত্র, কিছু দুর্লভ বংশগত রোগ<sup>[৪]</sup> । প্রায় ২৫% ক্ষেত্রে ধুমপান জড়িত<sup>[৬]</sup>,৫-১০% জীনগত<sup>[৪]</sup>। অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার নির্ণীত হয় মেডিকেল ইমেজিং পদ্ধতি যেমন আলট্রাসনোগ্রাফি, কম্পিউটেড টমোগ্রাফি, রক্ত পরীক্ষা, কলার নমুনা পরীক্ষার (বায়োপ্সি) মাধ্যমে<sup>[৬]</sup><sup>[৭]</sup>। এই রোগকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা যায়, প্রাথমিক (স্তর ১) থেকে শেষ (স্তর ৪) পর্যন্ত<sup>[৫</sup>। সাধারনের জন্য এই রোগের স্ক্রিনিং কার্যককরী নয়<sup>[৮]</sup>।
অধুমপায়ী যারা স্বাভাবিক ওজনের এবং লাল বা প্রক্রিয়াজাত মাংস খায় না তাদের মধ্যে অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকি কম<sup>[৯]</sup>। রোগ হবার সম্ভাবনা ধূমপান ছাড়ার ২০ বছর পর অধুমপায়ীর সমপর্যায়ে চলে আসে<sup>[২]</sup>। শল্য চিকিৎসা, রেদিওথেরাপি, কেমোথেরাপি, আরাম প্রদানকারী চিকিৎসা বা সবগুলোর সমন্বয়ে অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়য়। চিকিৎসা মূলত ক্যান্সারের স্তরের উপর নির্ভর করে। শল্য চিকিৎসা হচ্ছে একমাত্র চিকিৎসা যা অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমা নির্মূল করতে পারে<sup>[৫]</sup>,এবং নির্মূল সম্ভব না হলেও জীবনের মান উন্নত করতে পারে<sup>[৩]</sup><sup>[৫]</sup>। ব্যাথা নিরাময় এবং হজমে সাহায্যকারী ওষুধ লাগতে পারে<sup>[৫]</sup>। নির্মূলের লক্ষ্য থাকলেও আরাম প্রদানকারী চিকিৎসা দিতে হবে<sup>[১০]</sup><sup>[১১]</sup>।
অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার ২০১২ সালে বিশ্বে ৩৩০,০০০ মৃত্যু ঘটিয়েছে যা ক্যান্সারে মৃত্যুর সপ্তম কারন<sup>[২]</sup>।। যুক্তরাজ্যে ক্যান্সারে মৃত্যুর পঞ্চম কারন অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার<sup>[১২]</sup>।,যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ<sup>[১৩]</sup><sup>[১৪]</sup>।
 
==ধরণ==