সৌরজগতের জন্ম ও বিবর্তন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
১০ নং লাইন:
== গবেষণার ইতিহাস ==
[[চিত্র:Pierre-Simon Laplace.jpg|thumb|[[পিয়ের সিমোঁ লাপ্লাস]], নীহারিকা অনুকল্পের অন্যতম প্রস্তাবক]]
বিশ্বজগতের উদ্ভব এবং পরিণতি নিয়ে বহুকাল পূর্বের অনেক রচনাতেও আলোচনা হয়েছে। কিন্তু সেই আলোচনাগুলোকে সৌরজগতের একটি মডেলের সাথে মিলিয়ে দেখার চেষ্টা প্রাচীন কালে কখনোই করা হয়নি, কারণ বর্তমানে আমরা সৌরজগৎ বলতে যা বুঝি সেটির অস্তিত্বই তখন মানুষের জানা ছিল না। সৌরজগতের জন্ম ও বিবর্তন বোঝার ক্ষেত্রে প্রথম বড় পদক্ষেপ ছিল [[সৌরকেন্দ্রিক মতবাদ|সৌরকেন্দ্রিক মতবাদের]] প্রতিষ্ঠা যাতে বলা হয়েছিল, সূর্য মহাবিশ্বের কেন্দ্রে অবস্থিত যাকে কেন্দ্র করে পৃথিবী ঘোরে। গ্রিক দার্শনিক [[আরিস্তারকোস]] এ ধরণের একটি ধারণা আনুমানিক ২৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে উত্থাপন করলেও ধারণাটি গ্রহণযোগ্যতা পেতে শুরু করে মাত্র অষ্টাদশ শতকে। Solar System শব্দ দুটো প্রথম কোন রচনায় ব্যবহার করা হয়েছিল ১৭০৪ সালে।<ref>{{
সৌরজগতের উৎপত্তি বিষয়ে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য তত্ত্ব হচ্ছে [[নীহারিকা অনুকল্প]] যা ঊনবিংশ শতকে Emanuel Swedenborg, [[ইমানুয়েল কান্ট]] এবং [[পিয়ের সিমোঁ লাপ্লাস]] পরষ্পর স্বাধীনভাবে প্রস্তাব করেছিলেন। কখনো এটি বিপুল সমর্থন পেয়েছে, কখনো আবার হয়েছে তীব্র সমালোচিত। সবচেয়ে বড় সমালোচনা ছিল, গ্রহদের তুলনায় সূর্যের [[কৌণিক ভরবেগ]] এতো কম কেন তা অনুকল্পটি ব্যাখ্যা করতে পারে বলে মনে হতো না।<ref>{{cite journal | author=M. M. Woolfson | journal=Philosophical Transactions of the Royal Society of London | volume=313 | title=Rotation in the Solar System | issue=1524 | year=1984 | pages=5 | bibcode=1984RSPTA.313....5W | doi=10.1098/rsta.1984.0078 }}</ref> কিন্তু ১৯৮০-র দশকে এমন সব নবীন তারা পর্যবেক্ষণ করা গেছে যারা ঠিক নীহারিকা অনুকল্পের বর্ণনা মতোই ধূলো ও গ্যাসের একটি শীতল চাকতি দিয়ে ঘেরা। এতে অনুকল্পটির গ্রহণযোগ্যতা পুনরায় বৃদ্ধি পেয়েছে।<ref>{{
সূর্য ভবিষ্যতে কিভাবে বিবর্তিত হবে তা জানতে হলে তার শক্তির উৎস সম্পর্কে জানা প্রয়োজন ছিল। [[আর্থার স্ট্যানলি এডিংটন]] প্রথম ধারণা করতে পেরেছিলেন যে সূর্যের শক্তি [[কেন্দ্রীণ সংযোজন]] বিক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হতে পারে।<ref>{{
== তথ্যসূত্র ও পাদটীকা ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
[[বিষয়শ্রেণী:সৌরজগৎ]]
|