সালাহউদ্দিন আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
দ্ব্যর্থতা নিরসন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৩৯ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
মুক্তিযুদ্ধে নৌ-মুক্তিযোদ্ধাদের নানা অপারেশনের মধ্যে অন্যতম ছিলো পাকিস্তানি শিপিং কোম্পানির জাহাজ ‘এমভি সামি’ আক্রমণ। এ সালাহউদ্দিন আহমেদসহ তিনজন নৌমুক্তিযোদ্ধঅ অংশ নেন। [[১৯৭১]] সালের [[নভেম্বর ৪|৪ নভেম্বর]] সকালে [[চাঁদপুর জেলা|চাঁদপুরে]] মেঘনা নদীর পাশে ছদ্মবেশে রেকি করছিলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। হঠাৎ খবর পান এখলাসপুরের কাছে এমভি সামিসহ দুটি জাহাজ নোঙর করে আছে। খবর পেয়ে তিনি দুটি লিমপেট মাইন, একটি স্টেনগানসহ সহযোদ্ধা [[শাহজাহান কবির]] ([[বীর প্রতীক]]) ও সেলিমউল্লাহ খানকে নিয়ে নৌকাযোগে এখলাসপুরে রওনা হন। গিয়ে তাঁরা খবর পান জাহাজ দুটি ভেড়েনি। অদূরে নোঙর অবস্থায় আছে। তখন সহযোদ্ধাদের সঙ্গে আলাপ করে তখনই অর্থাৎ দিনের বেলায়ই অপারেশন করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এরপর তাঁরা তাৎক্ষণিক ভাবে মেঘনা নদীর তীরে থাকা একটি পাল তোলা বড় নৌকায় উঠে পড়েন। নৌকা চলতে শুরু করলো। তবে ইতিমধ্যে এমভি সামিও গন্তব্যে রওনা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দেয়। নৌমুক্তিযোদ্ধারা কাছাকাছি গিয়ে দেখেন জাহাজের ডেকে তিন-চারজন পাকিস্তানি সেনা অস্ত্র হাতে পাহারায় নিযুক্ত। তখন দুপুর। সালাহউদ্দিন আহমেদ দেরি না করে শাহজাহান কবিরকে নিয়ে নৌকার পেছন দিয়ে পানিতে নেমে পড়েন এবং তখন নিজেদের বুকে গামছা দিয়ে বেঁধে নেন লিমপেট মাইন। সালাহউদ্দিন ও শাহজাহান প্রহরারত পাকিস্তানিদের সতর্ক চোখ ফাঁকি দিয়ে জাহাজের কাছে যান। সফলতার সঙ্গেই জাহাজের গায়ে মাইন লাগান। ফেরার পথে দ্রুত সাঁতার কাটতে দেখে সন্দেহ হয় পাকিস্তানি বাহিনীদের সদস্যদের। তবে ততক্ষনে মাইন বিস্ফোরিত হয়ে যায়। আর কিছুক্ষনের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত এমভি সামি অতল পানির নিচে হারিয়ে যায়।<ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (দ্বিতীয় খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=মার্চ ২০১৩ |publisher= প্রথমা প্রকাশন |location= |isbn= 9789849025375|page= ৬৪|pages= |accessdate= |url=}}</ref>
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
৪৫ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
{{বাংলাদেশের বীর উত্তম}}