শ্রীমন্ত শঙ্করদেব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kandarpajit Kallol (আলোচনা | অবদান)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৩৪ নং লাইন:
১৪০৩ সক ৩২ বৎসর বয়সে শঙ্করদেব প্রথমবার তীর্থ ভ্রমণ করেন। তাঁর সাথে আরো ১৭জন তীর্থযাত্রী সঙ্গী হন। এদের মধ্যে অধ্যক্ষ মহেন্দ্র কন্দলি, রামরাম, সৰ্বজয়, পরমানদ, বলোভদ্ৰ, বলোরাম, গোবিন্দ, নারায়ণ, বরশ্ৰীরাম, গোপাল, চোট বলোরাম, মুকুণ্ড, মুরারি, হরিদাস, দামোদর, ও অন্য দুইজন এই দলের সদস্য ছিলেন। শঙ্করদেব অনুগামীদের সংঙ্গে গঙ্গার স্নান দৰ্শন থেকে আরম্ভ করে ত্রি জগন্নাথ-পুরী, সীতাকুণ্ড, উত্তর বাহিনী গঙ্গা, বরাহক্ষেত্ৰ, পুষ্করিণী তীৰ্থ, মথুরা, বৃন্দাবন, দ্বারকা, কাশী, বারানসী, প্ৰয়াগ, নেপাল, নিষধ, কৈকেয়, কোশল, অযোধ্যা, হস্তিনাপুর, পাঞ্চাল, শ্বেতদ্বীপ, কৰ্মনাশা কেশরী, কাবেরী, মাৰ্গকাশী, বিন্দুকাশী, কৈশিক তীৰ্থ, মুকুন্দ আশ্ৰম, পুষ্পভদ্ৰা, সোণারু, কপিল, গণ্ডকী নদী, উপদ্বারকা, অঙ্গদ নগর, রামেশ্বর সেতুখণ্ড, সুবাহু নগর, বিদিশা নগর, দণ্ডকা বন, চিত্ৰকুট পৰ্বত, গোদাবৰী, গোমতী, পঞ্চবটী আশ্ৰম, দা ঋষ্যমূক পৰ্বত, কিষ্কিন্ধ্যা, পুষ্করাবতী, ভরদ্বার, হরিদ্বার, জয়দ্বার, নৰ্মদা, মহানন্দা, কটক নগর, বদরিকাশ্ৰম ইত্যাদি তীৰ্থক্ষেত্ৰ ও ঐতিহাসিক স্থান ভ্ৰমণ করেন। ১৫৫০ শকের অগ্রহায়ণ মাসে শঙ্করদেব ৯৭ বছর বয়সে সঙ্গী ভক্তদের সঙ্গে পুনরায় তীৰ্থ ভ্রমণ করেন।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
{{অসমের প্রসিদ্ধ ব্যক্তি}}