শতপথ ব্রাহ্মণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
{{Italic title}}
{{হিন্দুশাস্ত্র}}
'''''শতপথ ব্রাহ্মণ''''' ({{lang|sa|शतपथ ब्राह्मण}} ''{{IAST|śatapatha brāhmaṇa}}'', "একশো পথের [[ব্রাহ্মণ (হিন্দুশাস্ত্র)|ব্রাহ্মণ]]") হল [[যজুর্বেদ#শুক্ল যজুর্বেদ|শুক্ল যজুর্বেদের]] সঙ্গে যুক্ত অন্যতম গদ্য ধর্মগ্রন্থ। এটিতে [[ঐতিহাসিক বৈদিক ধর্ম|বৈদিক]] আচার-অনুষ্ঠানের বর্ণনা রয়েছে।<ref name="EoH 404">{{
== রচনাকাল ==
ভাষাতাত্ত্বিক গবেষণা থেকে জানা যায়, শতপথ ব্রাহ্মণ [[বৈদিক সংস্কৃত|বৈদিক সংস্কৃতের]] (অর্থাৎ, মোটামুটিভাবে খ্রিস্টপূর্ব ৮ম থেকে ৬ষ্ঠ শতাব্দী, [[ভারতে লৌহযুগ|লৌহযুগীয় ভারত]]) ব্রাহ্মণ পর্যায়ের সর্বশেষ অংশে রচিত হয়।<ref>Keith, ''Aitareya Aranyaka'', p. 38 (Introduction): "by common consent, the Satapatha is one of the youngest of the great Brahmanas"; footnotes: "Cf. Macdonell, Sanskrit Literature, pp. 203, 217. The Jaiminiya may be younger, cf. its use of ''aadi'', Whitney, P.A.O.S, May 1883, p.xii."</ref>
জন এন. ব্রামারের মতে এটির রচনাকাল খ্রিস্টপূর্ব ৭০০ অব্দের কাছাকাছি কোনো সময়ে।<ref name="Bremmer2007">{{
== বিষয়বস্তু ==
এই ধর্মগ্রন্থের প্রধান আকর্ষণীয় দিকগুলির একটি হল এর পৌরাণিক অংশ। এখানে সৃষ্টি-সংক্রান্ত পুরাণকথা ও [[শ্রদ্ধাদেব মনু#মহাপ্রলয়|মনুর প্রলয়ের]] উল্লেখ আছে।<ref>{{
মধ্যণ্ডিন শাখার ১৪টি খণ্ডকে দুটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়। প্রথন নয়টি বই [[যজুর্বেদ]] সংহিতার প্রথম ১৮টি খণ্ডের পুথিগত টীকা দিয়েছে। এই টীকা স্থানে স্থানে পংক্তি ধরে ধরে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী পাঁচটি বই অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত নতুনতর দ্রব্য ও অন্যান্য দ্রব্যের বর্ণনা বর্ণনা দিয়েছে। ১৪শ এবং শেষ খণ্ডটি [[বৃহদারণ্যক উপনিষদ্]] নামে খ্যাত।
১৮ নং লাইন:
*[[শতপথী]]
==পাদটীকা==
{{সূত্র তালিকা}}
==তথ্যসূত্র==
|