বিবাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎বহিঃসংযোগ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
 
== হিন্দু বিবাহরীতি ==
হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী,বিবাহে ছেলে মেয়েটির সমস্ত পালনপোষণের দ্বায়িত্ব নেয় এবং মেয়েটি তাদের সংসারের খেয়াল রাখার দ্বায়িত্ব গ্রহন করে।এইভাবে তারা দুই আলাদা আলাদা মানুষ এক হয়ে নিজেদের বংশ এগিয়ে নিয়ে যায়।বিবাহের লক্ষ হল সংসার ও সন্তানের পালনপোষণ করে বংশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।আর এর জন্য একই সময়ে বাইরে থেকে দরকারী জিনিস উপার্যন করে আনা আর ঘরের ভেতরে সংসারের কাজ সামলাতে হয়।যেহেতু একজন মানুষ একই সময়ে এই দুটো কাজ করতে পারে না তাই দুটো কাজ দুজনের মধ্যে বন্টিত বয়ে যায়।যেহেতু পুরুষ বেশী বলবান হয় প্রাকৃতিকভাবেই আর মেয়েরা কোমল প্রকৃতির হয় এবং তাদের গর্ভে সন্তান জন্ম নেয় তাই বাইরে থেকে সংসারের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস উপার্যনের দ্বায়িত্ব পুরুষ নেয় আর ঘরে সংসারের দেখাশোনার দ্বায়িত্ব স্ত্রী নেয়।
{{মূল নিবন্ধ|হিন্দু বিবাহ}}
এইরকমভাবে হলেই সংসার সুস্হভাবে বেড়ে ওঠে ও সন্তানের সুন্দর দেখাশোনার মাধ্যমে বিবাহে বংশবিস্তারের উদ্দেশ্য সফল হয়।
হিন্দুশাস্ত্রে আট প্রকারের বিবাহরীতির উল্লেখ আছে। যথা, ব্রাহ্ম, দৈব, আর্ষ, প্রাজাপত্য, গান্ধর্ব, পিশাচ ও রাক্ষস বিবাহ।<ref>[http://www.indianweddings.org.uk/types-of-hindu-marriages.html অষ্টবিধ হিন্দু বিবাহরীতি, Indian Weddings]</ref> হিন্দু বিবাহে যৌতুকের কোন স্থান নেই এবং বহির্ভূতএবং বিবাহর্পূর্ব অনৈতক সম্পর্ক করা নিষিদ্ধ
দুইজনের মধ্যে ভালবাসা থাকলেই এই কাজগুলো বাধাহীনভাবে সম্পন্ন হয় কিন্তু দুইজনের মাঝে তৃতীয় কিউ আসলে সেই দুইজনের ভালবাসায় ফাটল তৈরী হয়।আর তাতে আগের কাজগুলো করার দ্বায়িত্ববোধ মন থেকে মিটতে শুরু করে।কষ্ট-হিংসার সৃষ্টি হয়।তাতে সংসারের ক্ষতি হয় যার ফলে সন্তানেরও পালন ঠিকভাবে হতে পারে না।।আর এখানেই বিবাহের উদ্দেশ্য বিফল হয়ে যায়।তাই বিয়ের উদ্দেশ্যকে রক্ষা করতেই বিয়ে শুধু দুইজনের মাঝেই হয়।
 
== ইসলামী বিবাহরীতি ==