দেলোয়ার হোসেন বীর বিক্রম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasive (আলোচনা | অবদান)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৩২ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
দেলোয়ার হোসেনের জন্ম [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] [[সোনাইমুড়ি উপজেলা|সোনাইমুড়ি উপজেলার]] অম্বরনগর ইউনিয়নের ওয়াসেকপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আফিজউদ্দিন এবং মায়ের নাম ছবের নেছা। তাঁর স্ত্রীর নাম জাকিয়া খাতুন। তাঁর দুই ছেলে, দুই মেয়ে। <ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ |last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=জুন ২০১২ |publisher= জনতা ব্যাংক লিমিটেড |location= |isbn= 9789843351449|page=২৯৯|pages= |accessdate= |url=}}</ref>
 
== কর্মজীবন ==
৩৮ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে [[ফেনী জেলা| ফেনী জেলার]] বিলোনিয়া পকেটে অবস্থানরত পাকিস্তানি সেনাদের অবরুদ্ধ করার জন্য মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করে বন্দুয়া-দৌলতপুর-পাঠাননগরে প্রবেশ করে। কিন্তু তার আগেই পাকিস্তানি সেনারা দ্রুত বিলোনিয়ার সব অবস্থান ছেড়ে ফেনীতে সমবেত হয়। পাঠাননগরে ছিল তাদের শক্ত এক অবস্থান। ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিকে মুক্তিযোদ্ধারা ফেনীর পাঠাননগরে পাকিস্তানি সেনাদের মুখোমুখি অবস্থান নেন। একটি দলে ছিলেন দেলোয়ার হোসেন। মুক্তিযোদ্ধারা পাঠাননগরে অবস্থান নেওয়ার পর দুই পক্ষে গোলাগুলি চলতে থাকে। [[৬ ডিসেম্বর]] পর্যন্ত এখানে প্রতিদিনই খণ্ড খণ্ড যুদ্ধ হয়। সে সময় কোনো এক যুদ্ধে দেলোয়ার হোসেন শহীদ হন। দেলোয়ার হোসেন পরে যুদ্ধ করেন ২ নম্বর সেক্টরের রাজনগর সাব-সেক্টরে। পরিবারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিকে ফেনীর পাঠাননগরে এক যুদ্ধে তিনি শহীদ হন। সহযোদ্ধারা তাঁকে সমাহিত করেন পাঠাননগরেই। <ref name="shatoMonishi">{{citeবই bookউদ্ধৃতি|last=|first=|title=একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা (দ্বিতীয় খন্ড)|publisher=প্রথমা প্রকাশন|location=ঢাকা|date=মার্চ ২০১৩|pages=পৃ ১৭১|isbn=9789849025375|accessdate=|language=বাংলা}}</ref>
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
৪৪ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
== বহি:সংযোগ ==